ভাইরাল ভিডিয়োকে ঘিরে তোলপাড় নেটপাড়া। 🍌এসবের মধ্য়েই মুখ খুললেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, আমি জেনে বলব। আমি জানি না। তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল বিরোধী দলনেতার মদতে সেখানে মোবাইল টাকা সরবরাহ করা হয়েছে। সেই প্রশ্নের উত্তরে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, আমি জেনে বলব। তৃণমূলের গলা নাকি কার গলা…আপনাদের ভাবতে হবে না। মিমিক্রি করা হয়েছে কি না… আমি জেনে বলব…বলেছেন শুভেন্দু।
আর সন্দেশখালির বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র জানিয়েছেন, পুরো তৃণমূলের চক্রান্ত।
ভোটপর্ব যখন মাঝপথে তখন এই ভিডিয়োকে ঘিরে একেব🐽ারে তোলপাড় নেটপাড়ায়। কী ছিল সেই ভিডিয়োতে? তবে এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।
ওই ভিডিয়োতে সন্দেশখালি ২ মণ্ডলের সভাপতি গঙ্গাধর কয়ালকে বিস্ফোরক একাধিক মন্তব্য করতে𒅌 শোনা যাচ্ছে। স্টিং অপারেশনের কণ্ঠস্বর বিশেষ প্রযুক্তিতে বদলানো হয়েছে ও এনিয়ে তিনি সিবিআইয়ের কাছে যাবেন বলে দাবি করেছেন গঙ্গাধর কয়াল। সেখানে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নামও শোনা গিয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে।
স্থানীয় সিংহপাড়ার বাসিন্দা জবারানি সিংহ ও সন্দেশখালি ১ নম্বর মণ্ডলের বিজেপির সভাপতি শান্তি দলুইক♈ে। ভিডিয়োয় গঙ্গাধর বাবুকে বলতে শোনা যাচ্ছে, মহিলাদের ফুঁসলিয়ে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে পুলিশে ধর্ষণের অভিযোগ করানো হয়েছে। আসলে কোনও ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি। আর এই কাজে টাকা ও মোবাইল ফোন দিয়ে সাহায্য করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেছিলেন, তৃণমূল নেতাদের গ্রেফতার করাতে না পারলে আন্দোলন করা 💝যাবে না। ভোটেও দাঁড়ানো যাবে না।