লোকসভা নির্বাচন যত এগোচ্ছে ততই ভোটপ্রচারে তীব্র হচ্ছে মেরু💖করণের চেষ্টা। বিজেপি ও তৃণমূল ২ প্রধান প্রতিপক্ষের সর্বোচ্চ স্তর থেকে ছোড়া হচ্ছে একের পর এক বাণ। ভোটপ্রচারে রাজ্যে এসে আগেই ‘হিন্দুদের তৃণমূল সরকার দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত করেছে’ বলে মন্তব্য করেছিলেন প্💙রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রবিবার খড়গপুরে এক ধাপ এগিয়ে তিনি বললেন, অনুপ্রবেশকারীদের আমন্ত্রণ জানানো ও বাঙালিদের প্রতি ঘৃণা, এটাই তৃণমূলের মতলব।
আরও পড়ুন: ‘পিসি-ভাইপোকে ছাড়ব না…হারিয়ে দেখাব,’ জেল থেকে বেরিয়েই বিস্ফোরক সন্দেশখাল😼ির মাম্পি
পড়তে থাকুন: ভোটের মধ্যে তৎপর কেন্দ্রীয় এজেন্স🅺ি, BJP কর্মী খুনের তদন্তে পূর্ব মেদিনীপুরে NIA
এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘অনুপ্রবেশকারীদের জাল রেশন কার্ড ও আধার কার্ড বানায় তৃণমূল সরকার। এই অনুপ্রবেশকারীরা আপনার জন্য বিপদ হলেও, ജবাংলার জন্য সংকট হলেও তৃণমূলের জন্য এরা ভোটব্যাঙ্ক। যে🌌খানে যেখানে হিন্দুরা সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছেন, অনুপ্রবেশকারীদের ভোট বেড়ে গিয়েছে তৃণমূল তাদের নিরাপদ আসন মনে করে। এজন্য তৃণমূল বাংলার পরিচয় মুছে ফেলতে একটা ভয়ানক খেলা খেলছে। তৃণমূলের পরিকল্পনা হল অনুপ্রবেশকারীদের আমন্ত্রণ ও বাঙালিদের প্রতি ঘৃণা।’
আরও পড়ুন: ‘ﷺজ্ঞানেশ্বরীর দায় নেবেন তো!’ ছত্রধর প্রসঙ্গে মমতাকে নিশ♋ানা শুভেন্দুর
মঠ ও মিশনের সন্ন্যাসীদের হুমকি দেওয়ায় এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেন মোদী। তিনি বলেন, ভোটে যে তৃণমূল সরকার বাংলার মানুষকে ভয় দেখায়, হুমক🌟ি দেয়, হিংসা করায় তারা এবার সব সীমা পার করে দিয়েছে। আজ দেশ ও দুনিয়ায় ইসকন, রামকৃষ্ণ মিশন ও ভারত সেবাশ্রম সংঘ সেবা ও সদাচারের জন্য সারা বিশ্বে বিখ্যাত। তারা ভারতের নাম উজ্জ্বল করে। কিন্তু আজ বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ইসকন, রামকৃষ্ণ মিশন, ভারত সেবাশ্রমের সন্ন্যাসীদের খোলাখুলি হুমকি দিচ্ছেন। খোলাখুলি হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন। দুনিয়াজুড়ে এই মিশনের সঙ্গে যুক্ত লক্ষ লক্ষ অনুগামী থাকেন। আর এদের উদ্দেশ শুধুমাত্র মানুষের সেবা করা। বাংলার সরকার তাদের দিকে আঙুল উঠিয়ে তাদের নাম নিয়ে হুমকি দিচ্ছে। এই দুঃসাহস কেবলমাত্র নিজের ভোটব্যাঙ্ককে খুশি করতে। সেই লক্ষ্যে তৃণমূল এত নীচে নেমে গিয়েছে। এদের বাংলার মানুষের কোনও চিন্তা নেই। লক্ষ লক্ষ মানুষের ভাবাবেগের কোনও চিন্তা নেই।