এই কেন্দ্রে এবা𝓡রে তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জগদীশচন্দ্র বর্মা বাসুনিয়া। এই আসন🦩ে বিজেপির তরফে দাঁড়াচ্ছেন দীপককুমার রায়। অন্যদিকে, বাম-কংগ্রেস-ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্টের (আইএসএফ) তরফে এই কেন্দ্রে দাঁড়াচ্ছেন কংগ্রেসের কেশবচন্দ্র রায়। সিতাই কেন্দ্রটি তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত।
কোচবিহার জেলা পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলের জলপাইগুড়ি বিভাগের একটি জেলা। আয়তনের হিসেবে এটি রাজ্যের ত্রয়োদশ ও জনসংখ্যার নিরিখে ষোড়শ বৃহত্তম জেলা। এই জেলার উত্তরে পশ্চিমবঙ্গের𝄹 জলপাইগুড়ি জেলা, দক্ষিণে বাংলাদেশের রংপুর বিভাগ, পূর্বে💝 অসমের ধুবরি জেলা ও পশ্চিমে জলপাইগুড়ি জেলা ও বাংলাদেশের রংপুর বিভাগ অবস্থিত।
বর্তমান কো🐭চবিহার জেলা অতীতে বৃহত্তর কামরূপ রাজ্যের অন্তর্গত ছিল। ১৭৭২ সালে কোচবিহার রাজ্য ব্রিটিশ ভারতের একটি করদ অর্থাৎ করদাতা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৪৯ সালে কোচবিহারের তদনীন্তন রাজা জগদ্দীপেন্দ্র নারায়ণ ভূপবাহাদুর রাজ্যটিকে ভারত অধিরাজ্যের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। ১৯৫০ সালে কোচবিহার পশ্চিমবঙ্গের একটি জেলায় পরিণত হয়।
সিতাই কেন্দ্রটি তফসিলি জাতির জন্য সংরক্ষিত। ভারতের সীমানা পুনর্নির্ধারণ কমিশনের নির্দেশিকা অনুসারে ৬ নম্বর সিতাই বিধানসভা (তফসিলি জাতি) কেন্🐎দ্রটি সিতাই সিডি ব্লক, বড় আতিয়াবাড়ি-১, বড় আতিয়াবাড়ি-২, বড় সৌলমারি, ভেটাগুড়ি-২, গিতালদহ-১, গিতালদহ-২, গোসানিমারি-১, গোসানি𝔍মারি-২, মাতালবাড়ি, ওকরাবাড়ি ও পেটলাপুটিমারি-২ গ্রাম পঞ্চায়েতগুলি দিনহাটা-১ সিডি ব্লকের অন্তর্গত। সিতাই বিধানসভা (তফসিলি জাতি) কেন্দ্রটি ১ নম্বর কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্রের (তফসিলি জাতি) অন্তর্গত।
২০𓂃১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী জগদীশচন্দ্র বর্মা বাসুনিয়া জয়ী হয়েছিলেন৷ তাঁর প্রাপ্ত ভোট ছিল ১ লক্ষ ৩৪ হাজার ১০৷ দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন কংগ্রেস প্রার্থী কেশবচন্দ্র রায়৷ তাঁর প্রাপ্ত ভোট সংখ্যা ৭৮ হাজার ১৫৯৷তৃণমূল প্রার্থী জগদীশচন্দ্র বর্মা বাসুনিয়া তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস প্রার্থী কেশবচন্দ্র রায়কে ২৫ হাজার ২৫১ ভোটে পরাজিত করেছিলেন। ২০১১ সালের নির্বাচনে কংগ্রেসের কেশবচন্দ্র রায়, ফরওয়ার্ড ব্লকের দীপককুমার রায়কে এই আসনে পরাজিত করেছিলেন।