মিমি চক্রবর্তীর কাছে স্বা♐ধীনতার অর্থ কী? স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে সে কথাই জানিয়ে দিলেন সাংসদ-অভিনেত্রী।
সোমবার ইনস্টাগ্রামে একটি সংক্ষিপ্ত ভিডি🍃য়ো পোস্ট করেন মিমি। সেখানেই নিজের যাবতীয় বক্তব্য রেখেছেন তিনি। বললেন, 'আশা করি, আমরা সকলে যেন প্রত্যেক দিন প্রকৃত অর্থে স্বাধীনতা খুঁজে পাই। নিজেদের কথা বলার স্বাধীনতা যেন পাই। যাকে ইচ্ছা ভালোবাসার, মনের মতো নিজেকে গড়ে তোলার স্বাধীনতাও যেন পাই।'
শুরু থেকেই বিতর্ক, সমালোচনার আতঙ্কে মুখে কুলুপ না এঁটে মিমি নিজের কথা বলেছেন। নিজের মতো করে ছক ভেঙেছেন বারবাꩵর। অভিনেত্রীদের যোগ্য সম্মান বা পারিশ্রমিকের জন্য লড়াই হোক বা লিঙ্গবৈষম্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ— সব ক্ষেত্রেই তিনি সরব। স্বাধীনতা দিবসে ভেদাভেদহীন এক সমাজের স্বপ্ন দেখেছেন সাংসদ-অভিনেত্রী। যেখানে ইচ্ছে মতো পোশাক পরার, নিজের মতো করে দেশকে ভ🌟ালোবাসা স্বাধীনতা থাকবে। তাঁর কথায়, 'যা কিছু আমাদের বৈচিত্রের মাঝে ঐক্যকে নষ্ট করতে পারে, সেগুলি থেকেও যেন আমরা স্বাধীনতা পাই।'
(আরও পড়ুন: রণবীরের নগ্ন ছবি নিয়ে প্রশ্ন মিমির, ‘একটা মেয়ে এরকম করলে নোংরা বলতেন না?’)
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মিমির এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন তাঁর অনুরাগীরা। পোস্টের কমেন্ট বক্সে শুভেচ্ছা বার্তার বন্যা। রবিবার হাতে তেরঙা নিয়েও লেন্সবন্দি হয়েছিলেন অভিনেত্রী। বিবরণীতে লেখেন, 'আমাদের দেশ, আমার সম্ভ্রম, আমার গর্ব।'(আরও পড়ুন: ‘আনলিমিটেড’ দূরত্ব ভুলে ফের কাছাকাছি দেব-মিমি? মধ্যপ্রদেশে বলবেন 'প্রেমের কথা'!)
২০১০ সালে ঋতুপর্ণ ঘোষের 'গা🎃নের ওপারে'র হাত ধরে মিমির অভিনয়ে হাতেখড়ি। ধারাবাহিকের পর কাজ শুরু করেন বড় পর্দায়। এর পর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ২০১৯ সালে শুরু হয় তাঁর রাজনৈতিক সফর। একাধারে অভিনেত্রী এবং সাংসদ। দুই দায়িত্বই মন দিয়ে পালন করছেন তিনি।