সেকেন্ডহ্যান্ড𒈔 গাড়ি কিনে বেজায় বিপাকে অভিনেতা সৌরভ দাস। ঠিক কী ঘটেছে তাঁর সঙ্গে? কার গাড়িই বা কিনেছিলেন অভিনেতা?
আজ্ঞে নাহ। এঘটনা বাস্তবের নয়। সিনেমার পর্দার। যেখানে সৌরভকে দেখা যাবে পেশায় ব্যবসায়ী মেহবুব খানের চরিত্রে। 🌞ছবির নাম ‘তুরুপের তাস’। এই ছবিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে সৌরভ দাস ছাড়াও দেখা যাবে রজতাভ দত্ত, শ্রেয়া ভট্টাচার্য, যুথাজিৎ সরকার ও জুলি সরকার ও রেমো-কে। কিন্তু কেমন এই ‘তুরুপের তাস’-এর গল্প? কীভাবেই বা সৌরভ সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনে সমস্যায় পড়বেন?
ছবির গল্পে দেখা যায়, বেশ কয়েকজন ছেলেমেয়ে যাঁরা কিনা সবে উচ্চ-মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে। তারা ঠিক করে পরীক্ষা শেষ দিনই কোথাও ঘুরতে যাবে। এই বন্ধুদের মধ্যেই অয়ন নামে একজনের বাবা সম্প্রতি একটা চার চাকার গাড়ি কিনেছে। সেই গাড়িতেই ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনার করে ফেলে তাঁরা। অয়ন, অনন্যা মৈনাক, তন্না গাড়িতে করেই ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা কর🌳ে ফেলে। বেড়াতে গিয়ে হাইওয়েতে একটা ক্যাফেতে এসে গাড়ি দাঁড়ায়। সেখানে মৈনাক অয়নের গাড়ির চাবি চায় তন্নাকে প্রোপোজ করবে বলে। তাঁরা গাড়ি থেকে নেমে এদিক-ওদিক ঘুরে বেড়ায়। তবে গাড়িতে ওঠার আগে ফিরে এসে দেখা সেটা আর নেই। গাড়ি চুরি হয়ে গিয়েছে। মৈনাক ভয় পেয়ে গিয়ে ফোন করে সকলকে আসতে বলে।
আরও পড়ুন-মুম্ꦑবইয়ের সৈকতে ছট পুজো উদযাপন, ছবি দিয়ে কী লিখলেন বিরাট ঘরণী অ🐼নুষ্কা শর্মা?
এরপর দিনই দেখা যায় চুরি হয়ে যাওয়া গাড়ি সেকেন্ডহ্যান্ড শোরুমের সামনে রাখা রয়েছে। আর মেহবুব খান নামে গ্রামে এক সাধারণ ব্যবসায়ী, যিনি সেই গাড়িটি কিনতে এসেছেন। শোরুমের লোকজন ভুয়ো কাগজ বানিয়ে গাড়িটি বিক্রি করে দেয়। এরপর🎀 ম🌳েহবুব সেই গাড়ি নিয়ে বের হয়ে নাকা চেকিংয়ে ধরা পড়ে যায়। গাড়ি সার্চ করে পুলিশ সেখানে একটা ডেড বডি আর দুটো ইনাঅ্যাক্টিভ বোমা পায়। এরপরই গ্রেফতার করা হয় মেহবুব খানকে।
পরে জেল থেকে বের হয়ে মেহবুব খান ও তাঁর আইনজীবী নিলাশা চৌধুরী মিলে একটা গ্যাং বানায়। সে জানতে পারে ৫ বছর আগে পলিটিসিয়ান ভানু প্রতাপ (রজতাভ দত্ত) ভোটে জেতার পর একটা ১২ কোটি টাকা কারচুপি করেছিল। পরে সে আপিএস রাজদীপ দত্তের সঙ্গে হাত মেলায়। এমনই টান টান উত্তেজনার মধ্যে পাঁচ বছরের পুরনো চক্রান্ত ফের বের করে তুরুপের তাসকে খুঁজে বের করে মেহবুব খান🅺। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী ঘটবে, গাড়ি চুরির ঘটনারও কি কোনও সমাধান সূত্র মিলবে? এই সবট꧂া অবশ্য ছবি মুক্তির পরই জানা যাবে।
সৌরভের কথায়, এই গল্পে মেহবুব খান সাধারণ একজন মানুষ, এই সমাজেরই প্রতিনিধি, যিনি রাজনৈতিক ܫষড়যন্ত্রের শিকার। রাজনীতিই তাঁকে পরে সন্ত্রাসবাদী বানিয়ে তুলবে। তবে এই গল্পে সৌরভ দাস ও রজতাভ দত্ত ছাড🌺়া বাকিরা প্রায় নতুন। তাই ছবির মূল দায়িত্ব সৌরভ-রজতাভর কাঁধেই রয়েছে।