১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ভ্যালেন্টাইনস ডে’। আবার এবছর ওই এ♉কই দিনে পড়েছে সরস্বতী পূজা, বসন্ত পঞ্চমী। এই সরস্বতী পুজোর সঙ্গে বহু বাঙালিরই হয়ত জড়িয়ে আছে নানান প্রেমের স্মৃতি। কৈশোরে এই বিশেষ দিনটিতে বহু বাঙালিই প্রেমে পড়েছেন। বহু বাঙালির না পরিণতি পাওয়া প্রেমের গল্পও জড়িয়ে রয়েছে এই দিনের সঙ্গে।
আর অনেককেই তাই বলতে শোনা যায়, বাল্য প্রণয় পরিণতি না পেলেও সেটা হয়ত ভোলা যায় না। সে স্মৃতি চিরকালই কমবেশি সকলের মনেই দাগ কেটে যায়। একবার প্রেম নিয়ে এমনই কিছু স্মৃতিকথা ভাগ করে নিয়েছিলেন টেলিপ❀র্দার 'গোয়েন্দা গিন্নি', 'শ্রীময়ী' ইন্দ্রাণী হালদার।
tv9 বাংলাকে এমনই প্রেম প্রস্তাব নিয়ে কিছু কথা বলতে গিয়ে ইন্দ্রাণী হালদার বলেন, ‘আমাকে সরাসরি এসে কেউ বলে না। যাঁকে পাত্তা দেওয়ার দিই, যাঁকে পাত্তা দেওয়ার নয়, সরাসরি ভাইফোঁটায় ন🍃িমন্ত্রণ করে দিই। এই অভ্যাসটা ছোটবেলা থেকেই। যাঁকে ছোটবেলায় ভাইফোঁটা দিয়েছি, তার সঙ্গেও পরে হাত ধরাধরি করে ঘুরেছি। এমনও ঘটেছে। এসব ক্ষেত্রে বাঁ হাতে ভাইফোঁটা দিয়ে ডানহাত👍ে মুছে দিতাম।’
বর্তমানে স্বামীর সঙ্গে কেমন সম্পর্ক? এমন প্রশ♛্নে ইন্দ্রাণী হালদার বলেন, তাঁর স্বামীরও নাকি অনেক বান্ধবী আছে, তিনি খুবই স্পোর্টিং।🍸 প্রেম ভেঙে গেলে নাকি স্বামীই এসে চোখের জল মুছিয়ে দেন। অভিনেত্রী এর আগেও একবার বলেছিলেন, তাঁর বাবাও ছিলেন মজার মানুষ। তিনিও নাকি একবার মেয়েকে মজা করে তাঁকে বলেছিলেন, ‘এত প্রেম করবি, যে গুনতে গুনতে হাতের ও পায়ের আঙুল শেষ হয়ে যায়।’
প্রসঙ্গত, বর্তমানে স্বামী ভাস্কর রায়ের সঙ্গে সুখী দাম্পত্য জীবন অভিনেত্রী ইন্দ্রাণী হালদারের। তবে প্রথমে ১৯৯৩ সালে প্রযোজক অমরেন্দ্র ঘোষকে বিয়ে করেছিলেন ইন্দ্রাণী। তবে অল্প সময়েই তাঁর সেই বিয়ে ভেঙে যায়। পরে ভাস্কর রায়কে বিয়ে করেন তিনি। যিনি পেশায় একজন বিমান চালক বলে জ🐎ানা যায়।
কাজের ক্ষেত্রে টেলিভিশনের হাত ধরেই কেরিয়ার শুরু করেছিলেন ইন্দ্রাণী হালদার। ১৯৮৬ সালে জোছনা দস্তিদারের 'তেরো পার্বণ' ধারাবাহি🏅কের হাত ধরে অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন তিনি🏅। ১৯৯৭-এ 'দহন'-এ অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেত্রী হিসাবে জাতীয় পুরস্কারও পান ইন্দ্রাণী। এছাড়াও বহু বাংলা ছবিতে অভিনয় করেছেন ইন্দ্রাণী।