টিআরপি-র লড়াইয়ে নিজেকে টিকিয়ে রাখার লড়া🐟ইয়ে বর্তমানে মত্ত বাংলা সিরিয়ালগুলি। পান থেকে চুন খসলেই বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে মাঝপথে। গল্প শেষ হওয়ার ধার-ধারছে না চ্যানেল। গোধুলি আলাপের ক্ষেত্রে এমনটাই দেখা গিয়েছে। আর এখন তাই হচ্ছে মেয়েবেলা সিরিয়💃ালের ক্ষেত্রে। মাসখানেক আগে বালিঝড় সিরিয়ালটিকেও বন্ধ করে দেওয়া হয় মাত্র দু মাসে।
এবার বন্ধের মুখে আরও এক বাংলা সিরিয়াল। চলতি মাসেই হবে শেষ দিনের শ্যুট। ২৪ জুন শেষ শ্যুট হওয়ার কথা🎃 রয়েছে সান বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মেঘে ঢাকা তারা’-র। আর ২ জুলাই হবে শেষ সম্প্রচার। ৩ জুলাই থেকে শুরু হবে রূপসাগরে মনের মানুষ।
মধ্যবিত্ত পরিবারের এক মেয়ের লড়াইয়ের গ൲ল্প নিয়ে ছিল ‘মেঘে ঢাকা তারা’। বৃন্দা নামে এক মহ💃িলাকে নিয়ে যে একা একা পুরো সংসারের দায়িত্ব সামলায়, সঙ্গে সামলায় অফিসও। বাড়ির চাপ সামলেও কীভাবে সে অফিসে মনোযোগ বসায় তাই ছিল এই মেগার গল্প। ২০২২ সালের মার্চ মাস থেকে শুরু হয়েছিল মেঘে ঢাকা তারা-র পথ চলা।
রূপসাগরে মনের মানুষ দিয়ে মাস সা꧂তেক পর ছোট পরদায় ফিরছেন রুকমা রায়। শেষ তাঁকে দেখা গিয়েছে লালকুঠি ধারাবাহিকে। সান বাংলা চ্যানেলের সঙ্গে এটাই প্রথম কাজ রুকমার। ধারাবাহিকের গল্প অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় চরিত্র অর্থাৎ রুকমার নাম অন্নপূর্ণা ওরফে পূর্ণা। বাবা-মা-র নয়নের মণি সে। পরিবারের সঙ্গে থাকে পুলিশ কোয়ার্টারে। ভীষণ সুন্দরী। সঙ্গে খুব💮 মেধাবীও। যাকে বলে, রূপে লক্ষ্মী, গুণে সরস্বতী। তার একমাত্র লক্ষ্য হল বাবার স্বপ্নপূরণ করা।
রূপসাগরে মনের মানুষ নিয়ে রুকমাকে এক সাক্ষাৎকারে বলতে শোনা যায়, ‘এরকম গল্পে আগে অভিনয় করিনি। এই ধরনের চরিত্রও আগে পাইনি। খুব মন দিয়ে চরিত্রটাকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করছি। প্রত্যেকে প্রত্যেকের মতো করে পরিশ্রম করছেন। আশা এই 🎉ধারাবাহিক দর্শকদের পছন্দ হবে। সমাজকে নতুন বার্তাও দেবে।’’