পার্ক স্ট্রিটের পর ৪ দিনের মাথায় ফের অগ্নিকাণ্ড কলকাতায়। কসবায় অ্যাক্রোপলিস মলে আগুন লেগে যায়। এই অ্যাক্রোপলিস মলে নানা বড় বড় বিপণি ছাড়াও রয়েছে 'রেডিও মির্চি', ‘এসভিএফ’, ‘হ⛄ইচই’-সহ আরও বহু সংস্থার কার্যালয়। তাই খুব স্✃বাভাবিক ভাবেই এইসব অফিসের কর্মীদের বিপদের কথা ভেবেও অনেকে উদিগ্ন হয়ে পড়েন। এখন কেমন আছেন তাঁরা? এই ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর ‘রেডিও মির্চি’-এর পক্ষ থেকে অগ্নি অর্থাৎ অগ্নিজিৎ সেন দিলেন তাঁদের আপডেট।
তিনি স্যোশাল মিডিয়ায় একটি কার্ড পোস্ট করেন। সেই কার্ডে ইংরাজিতে যা𓆏🐼 লেখা ছিল তাঁর বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, ‘আমরা সুরক্ষিত আছি। 'টিম মির্চি’র পক্ষ থেকে সকল শ্রোতাবন্ধু ও দর্শকবন্ধুদের অনেক ধন্যবাদ জানাই, আমাদের কথা ভেবে প্রার্থনা করার জন্য। আজ অ্যাক্রোপলিস মলে যে অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে তার থেকে আমরা সকলে সুরক্ষিত আছি। ওই বিল্ডিং-এ সেই সময় উপস্থিত থাকা সকলের জন্য প্রার্থনা করি। ধন্যবাদ।'
আরও পড়ুন: ফের আইনি বিপাকে শিল্পা ও তাঁর স্বামী রাজ কুন্দ্রা! এবা💖র সোনা কেলেঙ্কারিতে নাম জড়াল তℱাঁদের
মূলত, অ্যাক্রোপলিস মলের চতুর্থ তলায় আগুন লেগে যায় সেখানে রয়েছে ফুড কোর্ট ও বুক স্টোর। কালো কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় পুরো এলাকা। ঘটনাস্থলে দমকলের ১৫ টি ইঞ্জিন আসে। অন্যদিনের মতো এদিনও খুলেছিল মল। স্বাভাবিক ছন্দেই চলছিল কেনা-বেচা। অফিসগুলিতেও আর পাঁচটা দিনের মতোই হচ্ছিল রোজকার কাজ। কিন্তু আচমকাই ঘটে বিপত্তি, থেমে যায় সব কাজ। আগুন লাগার খবর আসতেই শুরু হয় নীচে নামার জন্য ব্যাপক তাড়াহুড়ো। মলের কর্মীদের দাবি, বাইরে বেরনোর সিঁড়িতে ভর্তি আবর্জনা থাকার ফলে নামার সময় অসুবꦇিধার মুখে পড়তে হয় অনেকেই।
আরও পড়ুন: বড়লোক বাড়ির মেয়ে, হবেন আম্বান☂িদের বউমা, বিয়ে নিয়ে🦄 সাক্ষাৎকারে কী বললেন রাধিকা
আগুন লাগার খবর পেয়েই ঘটনা স্থলে এসে পড়ে একে পর এক দমকলের ইঞ্জিন। অক্সিজেন মাস্ক পরে ভিতরে ঢোকেন দমকল কর্মীরা। তাঁরা দায়িত্ব নিয়ে পুরো মল খালি করে দౠেন। ভেন্টিলেশন চালু রাখতে কাচও ভাঙতে হয়। জানা গিয়েছে, ভিতরে থাকা সবাইকে বের করে আনা হয়। মলের কর্মীদের পাশের গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে বসার ব্যবস্থা করা হয়। খবর পেয়ে সেখানে যান দমকল মন্ত্রী সুজিত বসুও। তিনি জানান, ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হবে।
যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলে আগুন নেভানোর কাজ। কিন্তু প্রথমে আগুন লেগেছে যে অংশে সেখানে পৌঁছনো বেশ কঠিন হয়ে পড়লেও পরে ল্যাডার𓄧ের সাহায্য সেই অংশ পৌঁছন যায়। শেষ পাওয়া খবরে অনুসারে জানা গিয়েছে, অবশেষে আ✤গুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।