গোটা দেশে অ্যানিম্যাল নিয়ে সমালোচনার শেষ নেই। ছবিতে তুলে ধরা হয়েছে বিষাক্ত পৌরুষ, উগ্রতা, হিংসা! টক্সিক ম্যাসকুলিনিটি দেখতে দেখতে নারীবাদীদের গা গুলিয়ে উঠেছে। সমালোচনা-নিন্দার মাঝেই বিশ্ব বক্স অফিসে মাত্র ৫ দিনেই ৫০০ কোটির দোরগোড়ায় এই ছবি। আরও পড়ুন-‘মাটন কার🐓ি কষানোর মতো প্লেন চালালো’ রণবীর-রশ্মিকা, লোকে গালি দেয় শুধু তিতল🔯িকে! প্রতিবাদী মধুপ্রিয়া
কবীর সিং-এর বিষাক্ত পৌরুষ নিয়ে বিতরꦍ্ক, অ্যানিম্য়ালের অর্জুনও কি টক্সিক♐? মুখ খুললেন রণবীর
‘অসুস্থ পুরুষতন্ত্র’ বা ‘টক্সিক ম্যাসকুলিনিটি’কে গ্লোরিফাই করে এর আগে সন্দඣীপ রেড্ডি ভাঙ্গা তৈরি করেছেন ‘অর্জুন রেড্ডি’ এবং ‘কবীর সিং’। মেয়েদের ‘সম্মতি’র ধারধারে না অর্জুন-কবীররা। রণবীর অভিনীত রণবিজয় সিং ওরফে আজিজ চরিত্রটিও খুব চেনা। কবীরের অবসেশন ছিল প্রীতি, রণবিজয় অবসেসড তাঁর বাবাকে নিয়ে! ছবি মুক্তির সাথে যসাথেই পরিচালক জানিয়ে দিয়েছেন 🌞এই ছবির সিকুয়েল আসছে। যার নাম 'অ্যানিম্যাল পার্ক'।
ছবির একদম শেষভাবেই সিকুয়েলের উল্লেখ রয়েছে। কেমন হবে সেই সিকুয়েল? আগাম সতর্কবার্তা দিয়ে রেখেছেন পরিচালক। অ্যানিম্যাল মুক্তির আগে পরিচালক সন্দীপ রেড্ডি ভাঙ্গা বলেছিলেন, অ্যানিম্🌜যাল পজেটিভ রিভিউ পেলে আরও উগ্রতা আর⛎ হিংসা পর্দায় দেখাবেন তিনি। অ্যানিম্যালের বক্স অফিস কালেকশন বলছে লাইসেন্স পেয়ে গিয়েছেন সন্দীপ। পর্দায় রণবীরের আরও বীভৎস রূপ দেখতে তৈরি থাকুন।
‘টক্সিক পৌরুষ’, ‘আলফা মেল’ এই শব্দগুলো নিয়ে এক জোরচর্চা নেটপাড়ায়। এর মাঝেই অ্যানিম্যাল পার্কের প্রস্তুতি শꦜুরু করে দিয়েছেন পরꦓিচালক। ওই সাক্ষাৎকারে ঠিক কী বলেছিলেন সন্দীপ? তিনি জানান, ‘অ্যানিম্যাল সফল হলে রণবীরের সঙ্গেজুটি বেঁধে পরের ভাগ তৈরি করব। সেটি আরও অন্ধকার, আরও হিংসাত্মক ছবি হবে’।
অ্যানিম্যাল জুড়ে রক্তস্রোত অবলীলায় বয়েছে। আর কত রক্ত, হিংসা, পৌরুষের আস্ফালন পরিচালক দেখাবেন অ্যানিম্যাল পার্কে? বাবার উদাসীনতা কি সত্যি কাউকে জন্তু করে দেয়? এই প্র๊শ্ন অনেকের মনে⛎। অ্যানিম্যাল ঘিরে যে সমালোচনা, তা নিয়ে মুখ খোলেননি রণবীর। তবে ববি নিজের পক্ষ রেখেছেন।
অ্যানিম্যালে রণবীরের প্রধান শক্রু জানান, ‘প্রত্যেক মানুষের মধ্যেই ভালো আর খারাপ দুটো দিক থাকে। পরিস্থিতি তোমার খারাপ দিকটা প্রকাশ্যে নিয়ে আসে। অভিনেতা হিসাবে আমার🤡 কাজ চরিত্রের মতো করে ভাবা। আমি তো নিজে🌄 কিছু ভুল করছি না। আমি যা করছি সেটাই ঠিক। অনেক সময় পরিস্থিতি আমাদের ঠিক-ভুল বিচার করার ক্ষমতা কেড়ে নেয়’।