১৯৮৯ সালের ২৯ ডিসেম্বর, সলমন খানের কাছে এই দিনটি ছিল ভীষণ স্পেশাল একটি দিন। কারণ? ‘ম্যায়নে পেয়ার কিয়া’ সিনেমার মুক্তি পেয়েছিল এই দিন। সিনেমাটির সফলতার সঙ্গে সঙ্গে ভাইজানের ক্যারিয়ার হয়েছিল উর্ধ্বমুখী। সলমনের বিপরীতে এই সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন ভাগ্যশ্র🥂ী। সিনেমার সেটে কেমন ছিল ভাগ্যশ্রী এবং ভাইজানের সম্পর্ক?
সম্প্রতি একটি ইউটিউব চ্যানেলের সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘ম্যায়নে পেয়া💧র কিয়া’ সিনেমার শুটিং চলাকালীন আমরা অনেক মজা করেছিলাম। তবে বাড়ির কেউ সঙ্গে ছিল না বলে আমার ভীষণ একা বোধ হত। শুটিং ফ্লো🍰রে সকলেই ভীষণ ভালো ছিল কিন্তু মাঝেমধ্যেই আমার মন খারাপ হয়ে যেত।
আরও পড়ুন: অলিম্পিক মেডেলের আদলে বিয়ের আংটি! পি🅷ভি সিন্ধুর এনগেজমেন্ট রিং দেখেছেন?
ভাগ্যশ্রী বলেন, আমি যখনই মন খারাপ করে বসে থাকতাম তখনই সলমন এসে আমার কা꧂নের কাছে গান গাইতেই শুরু করত। দিল দিওয়ানা (ম্যায়নে পেয়ার কিয়া সিনেমার গান) গানটি গাইতে শুরু করত ও। এমনিতে ও ভীষণ ভালো ছিল। কিন্তু🙈 বারবার যখন আমার কানের কাছে ও গান গাইতে শুরু করল, তখন আমি একদিন ভীষণ বিরক্ত হয়ে ওকে বলেছিলাম, 'তুমি কেন এটা করছ?'
ভাগ্যশ্রী আরও বলেন, সলমনকে যখন🥂 আমি রাগ দেখাই তখন ও আমাকে বলে যে এই ভাবেই ও আমার কানের কাছে গান গাইবে। কিন্তু যখন আমি শেষমেষ ভীষণ রেগে যাই তখন ও হঠাৎ করে কা▨নের কাছে এসে আমাকে বলে, আমি কেন হিমালয়কে ডেকে আনি না। এই কথা শুনে আমি ভীষণ চমকে উঠি।
আরও পড়ুন: বর্ষ শেষে বিদেশে ছুটির মেজাজে বেবো! পরিবারের সঙ্গে কোথায় বেড়াচ্꧂ছেন কর🤪িনা?
ম্যায়নে পেয়ার কিয়া সিনেমার ༒শুটিং ফ্লোরে ধীরে ধীরে সলমন এবং ভাগ্যশ্রীর বন্ধ🐽ুত্ব গড়ে ওঠে। ১৯৯০ সালে অর্থাৎ ম্যানে পেয়ার কিয়া মুক্তির ঠিক এক বছর পরেই হিমালয় দাসানিকে বিয়ে করেন ভাগ্যশ্রী। ভাগ্যশ্রীকে সর্বশেষ বড় পর্দায় দেখা যায় ২০২২ সালে ‘রাধে শ্যাম’ সিনেমায়।