চলে গেলেন চিত্র পরিচালক তরুণ মজুমদার। তাঁর প্রায়াণে ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের অপূরণীয় ক্ষতি। বয়স হয়েছিলꦫ ৯১ বছর। গত ১৪ জুন থেকে কিডনির সমস্যা নিয়ে ভর্তি ছিলেন এসএসকেএম হাসপাতালে। এরপর দুটি ফুসফুসের সংক্রমণ ধরা পড়ে। দেখা দিয়েছিল বার্ধক্যজনিত সমস্যাও।
শনিবার রাত থেকেই আচমকা স্বাস্থ্যের অবনতি হতে শুরু করে। ছিলেন ভেন্টিলেশন সাপোর্টে। সোমবার বেলা ১১.১৭ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তরুণ মজুমদার। বর্ষ♓ীয়ান পরিচালকের মৃত্য⭕ুতে শোকপ্রকাশ করেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।
চিত্র পরিচালকের জীবনাবসানে শোকপ্রকাশ করে প্রাক্তন মুখ꧃্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘তরুণ মজুমদারের প্রয়াণে আমি শোকাহত ও মর্মাহত। তাঁর পরিচালিত চলচ্চিত্র যেমন মানুষের মনে থেকে যাবে, তেমনই মানুষ মনে রাখবেন এমন একজন মানুষকে, যিনি আমৃত্যু ছিলেন আপসহীন।’
তরুণ মজুমদারের দেহদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে পরিবার। কোনও শোকমিছিল হবে না, দেওয়া হবে না মালা, কারণ এটা ওঁনার শেষ ইচ্ছা। উনি নিভৃতে, নীরবে চলে যেতে চেয়েছিলেন। তাই সাদামাটাভাবেই হবে শেষকৃত্য। এসএসকেএম থেকে টালিগঞ্জের এনটি ওয়ান স্টুডিওতে তরুণ মজুমদারের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে শেষ শ্রদ্ধাজ্ꦛঞাপন করবেন শিল্পী ও✨ কলাকুশলীরা।