১২ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এষা⛦ দেওল এবং ভরত তখতানি। স্বামীর♌ থেকে পথ আলাদা হচ্ছে ধর্মেন্দ্র কন্যার। ২০১২ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা। তাঁদের বর্তমানে দুটি কন্যাও আছে, রাধা এবং মিরায়া। তবে সেপারেশন হলেও ভরত এবং এষা দুজনে মিলিত ভাবেই দুই মেয়েকে যে মানুষ করবেন সেই কথাও জানিয়েছেন এই তারকা জুটি। এরই মাঝে বিয়ের পর কী কী করতে পারতেন না, কী কী অসুবিধায় পড়েছিলেন সবটাই প্রকাশ্যে আনলেন এষা।
বিয়ে নিয়ে কী কী জানিয়েছেন এষা?
২০২০ সালে প্রকাশিত হওয়া এষা দেওলের বই আম্মা মিয়ার বেশ কিছু লাইন সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। তাঁদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘোষণা হওয়ার পরই সেই কথাগুলো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভরতের সঙ্গে বিয়ে ⛎হওয়ার পর, তাঁদের পরিবারে যাওয়ার পর কী কী বদল এসেছিল তাঁর জীবনে, রোজকার অন্যান্য বিষয়ে সেটাই তিনি সেখানে তুলে ধরেছিলেন।
আরও পড়ুন:'সংসদে শেষ দিন...', র𒀰াজনীতিকে বিদায়? এবারের লোকসভা নির্বাচনে লড়ছেন না নুসরত?
তাঁর বইয়ের এই ভাইরাল হওয়া অংশে অভিনেত্রী লিখেছেন, '২০১২ সালে আমাদের যখন বিয়ে হল তখন অনেক কিছুই পাল্টে গিয়েছি🔥ল। বিয়ের পর যেহেতু ওর পরিবারের সঙ্গে থাকতাম তাই স্বাভাবিকভাবেই আমি আর আগের মতো শর্টস আর গেঞ্জি পরে ঘরে ঘুরে বেড়াতে পারতাম না।' একই সঙ্গে অভিনেত্রী সেখানে জানিয়েছেন যে তিনি বিয়ের আগে কিছুই কখনও রান্না করেননি। বিয়ের পর সেটা করতে হতো।
তবে জীবনে বেশ কিছু বদল এলেও, এষা তাঁর বইতে জানিয়েছিলেন যে বিয়ের পর ভরতের পরিবার তাঁকে ভালোবেসে আপন করে নিয়েছিল। রান্নাঘরেও তাঁকে সাহায্য করা হতো, এমনকি বাড়ির কাজেও। তাঁর শাশুড়ি মা অর্থাৎ ভরত তখতানির মা তাঁর উপর কোনও কিছুই জোর করে কখনও ছাপিয়ে দিতেন না। অভিনেত্রীর কথায়, 'উনি আমায় বলতে আমি নাকি ওঁর তৃতীয় ছেলে। আর আমি যেহেতু ওঁদের বংশের প্রথম বউ ছিলাম তাই সবার খুব আদরের ছিলাম। সবসময়ই কেউ না কেউ এসে আমায় চকলেট, ব্রাউনি, ফল, এসব দিতেই൩ থাক🉐ত।'
আরও পড়ুন: ১৫ দিনেই টা𓃲ইট ফাইটার এর হাওয়া! ২.৬৫ কোটি আয়ের পর এখন ২০০ কোটির থেকে 𓆉কতদূর হৃতিকের ছবি?
আরও পড়ুন: বাস্তবের ভালোবাসা এবার গল্পের মোড়কে! প্রকাশ𒅌্যে করণ🎶ের লাভ স্টোরিয়ার ট্রেলার
এষা এবং ভরতের বিচ্ছেদ
কিছুদিন আগে এষা দেওল এবং ভরত তখতানি মিলিত ভাবে একটি পোস্ট করে তাঁদের সেপারেশন🔯ের কথা জানান। সেখানে তাঁরা লেখেন, 'আমি যৌথ ভাবে সিদ্ধান্তꦐ নিয়ে আলাদা হয়েছি। যদিও এই বদলের পরেও আমাদের দুজনের কাছে সব থেকে জরুরি থাকবে আমাদের সন্তানদের ভালো থাকা। আশা করব আমাদের এই সময় প্রাইভেসি বজায় রাখতে দেবেন আপনারা।'
যদিও তাঁরা কেন বিচ্ছ𝓀েদের পথে হাঁটলেন সেটা স্পষ্ট নয়। তবে ২০১২ সালে তাঁদের এখন সাধারণ ভাবেই ইসকনের মন্দিরে বিয়ে হয়েছিল। এরপর ২০১৭ সালে তাঁদের বড় মেয়ে এবং ২০১৯ এ ছোট মেয়ে হয়।