ভট্টাচার্য বাড়িতে দশমীর তোড়জোড়। মা দুর্গাকে বরণ করে নিচ্ছেౠ বাড়ির মেয়ে-বৌরা। কিন্তু সেখানে খড়ির দেখা নেই।
জেঠুর মৃত্যুর তদন্ত নতুন করে শুরু করায় খড়ি। সেই তদন্তের ফাইলের হদিশ পায় সৌম্য। আর সেই ফাইল একবার নিজের চোখে দেখতেই তার সঙ্গে থানায় পৌঁছয় খড়ি। কিন্তু যে ঘরে সেই ফাইলটি সংরক্ষিত, বিশেষ অনুমতি ছাড়া যাওয়া যাবে না সেখানে। অগত্যা কার্যসিদ্ধি করতে ছদ্মবেশ নেয় খড়ি। সাফাই কর্মী সেজে সেই ঘরের🐻 ভিতর ঢুকে পড়ে সে।
খুব কম সময়েই সেই ফাইল খুঁজে পায় খড়ি। কিন্তু তাতে যদিও বিশেষ লাভ হয়নি। বিশেষ কোনও তথ্য মেলেনি সেই ফাইল থেকে। যে গাড়ির তলায় চাপা পড়ে খড়ির জেঠুর মৃত্যু হয়, সেই গাড়িটির নম্বর ছিল সে🍸খানে। কিন্তু গাড়িটির মালিক সম্পর্কে কোনও তথ্যই পাওয়া যায়নি।
আসল দোষীকে খুঁজে বার করার চেষ্টায় কোনও ত্রুটি রাখে না সৌম্য। খোঁজখবর করে সে জানতে পারে, সেই গাড়ির মালিক আসলে ঋদ্ধি। অর্থাৎ ঋদ্ধিমান সিংহ রায়। তা হলে কি খড়ির জেঠুরমৃত্যুর জন্য ঋদ্ধিই দায়ী? এখনও তা জানার উপায় নেই।(আরও পড়ুন: আরও একবার ভাঙনের মুখে ঋদ্ধি-খড়ির সম্পর্ক! শেষমেশ সফল হবে ডি?)