♊লোকসভা নির্বাচনের বাদ্যি বাজতে না বাজতেই সোমবার, ১১ তারিখ মধ্যরা♓ত থেকেই দেশে লাগু হয়ে গিয়েছে নাগরিকত্ব আইন। যদিও বেশ কয়েক বছর আগেই নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল বা সিএএ পাশ হয়েছে সংসদে। এবার সেটা কার্যকর করা হল। নিয়ম বিধি তৈরি করে সদ্যই বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর দেশে সিএএ লাগু হতেই অনেকেই তার বিরোধিতা করেছেন। এবার এর বিরুদ্ধে মুখ খুললেন দুই দক্ষিণী তারকা কমল হাসান এবং বিজয় থালাপতি।
সিএএ নিয়ে কী বলছেন কমল হাসান এবং থালাপতি বিজয়?
কমল হাসান জানিয়েছেন সিএএ আসলে দে꧋শকে🤪 ভাগ করার ষড়যন্ত্র বই কিছুই নয়। তিনি জানিয়েছেন, ' এই আইনটি অত্যন্ত তাড়াহুড়ো করে পেশ করা হয় এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে এখন লাগু করা হচ্ছে। এটা বিজেপির ঘৃণ্য পরিকল্পনাগুলোর অন্যতম। ধর্ম, ভাষা এবং বর্ণের ভিত্তিতে সরকার আমাদের নাগরিকদের বিভক্ত করতে চাইছে।'
আরও পড়ুন: গোপন💫ে সোহিনীর সুইডেন বেড়াতে গিয়ে বিপদে পড়েন শোভন! দাদাগিরিতে ಞবললেন, 'ওখানে গিয়ে...'
অন্যদিকে বিজয় আগেই জানিয়েছেন যে তিনি এখন অভিনয়ের থেকে মন সরিয়ে রাজনীতিতে মনোনিবেশ করতে চান। আর সেটার শুরু তিনি ইতিমধ্যেই করে ফেলেছেন. গত ২ ফেব্রুয়ারি তিনি তামিলেগো ভেট্ট্রি কাজাগাম নামক একটি দল তৈরি করেছেন। এরপরই তিনি গত মঙ্গলবার ১২ মার্চ তামিল নাড়ুর সরকারকে এই আইনের ꦜবিরোধিতা করে একটি চিঠি লেখেন থালাপতি বিজয়। তিনি তাঁর চিঠিতে সাফ জানান এই আইন মানা কোনও ভাবেই সম্ভব নয়। অভিনেতার কথায়, 'এটা অসম্ভব মানা। আমাদের রাজ্যের সিএ🎀এর মতো কোনও আইন লাগু হতে পারে না। আমরা কিছুতেই মানব না এটা। এই আইন আমাদের দেশের জন্য বেমানান।'
আরও পড়ুন: ৬০ দিಞনেই কিসসা খতম! অ্যাকশনে ঠাসা ওয়ার ২-এর শ্যুﷺটিং কবে থেকে শুরু করছেন হৃতিক-জুনিয়র এনটিআর?
সিএএ আসলে কী?
সিএএ আইনে বলা হয়েছে ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান থেকে যে মুসলিম ধর্মের মানুষ ছাড়া অন্যান্য ধর্মের সংঘ্যালঘু মানুষরা ভারতে এসেছেন তাঁরা এই দেশের নাগরিকত্ব পাবেন। সিএএর কারণে অসম, বাংলা সহ ত্রিপুরার মতো রাজ্যের বহু মানুষ সমস্যায় পড়তে পারেন বলেই মনে করা হচ্ছে একাধিক রাজনৈতিক দলের তরফে। এনআরসি হয় যখন তখন অসমের প্রায় ৪০ লাখ মানুষ সমস্যায় পড়েন। তাই এবার সিএএ লাগু হলেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাফ জানিয়েছেন তাঁর রাজ্যের কারও নাগরি🐷কত্ব ক্যানসেল হলে তিনি তার বিরোধিতা করবেন। এবং মোটেই ছেড়ে দেবেন না।