শিমুলের পাশে থাকার জন্য নিজের বিয়ে ভেঙে দিতে এতটুকু ভাবেনি শতদ্রু। সে শিমুলের সঙ্গে দেখা করে ফিরে বাড়িতে এসে স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে সে এই বিয়ে করতে পারবে না কারণ রূপরেখা তাঁকে শর্ত দিয়েছিল যে সে কোনও ভাবে আর শিমুলের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে পারবে না। কিন্তু এই বিপদের দিনে শিমুলকে ছেড়ে থাকতে পারবে ⛦না সে। আর শিমুলের এই ক্রাইসিস আসতেই শতদ্রু বুঝতে পারে সে শিমুলকে ছাড়া থাকতে পারবে না। এই কথা শোনার পরই রূপরেখা জানায় সে এটার বদলা নেবে। তাঁর যে অপমান হয়েছে সেটা সে ফিরিয়ে দেবেই।
শতদ্রুর মা পরে তাঁকে বোঝাতে গেলে শতদ্রু জানায় যে শিমুলকে বিয়ে করবে কিনা, তাঁদের ভবিষ্যৎ কী, ইত্যাদি জানে না। শুধু জানে শিমুলের বিপদের দিনে সে এই বিয়ে করতে পারবে না। বা শিমুলের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ করবে না। ওঁর মা ওঁকে হুমকি দেয়, বাড়ি ছ🐈াড়ার কথা বললেও এবার আর টলে না শতদ্রু। বরং তাঁর জেদের কাছে খানিক নত হꦺয় তাঁর মা বোন।
এমন অবস্থায় বাড়িতে পুলিশ নিয়ে আসে রূপরেখা। তাঁকে বিয়ে করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিয়ে ভাঙার জন্য সে পুলিশ ডাকে। পুলিশ এসে শতদ্রুর সঙ্গে অসভ্যতা করলে সে সাফ ভাষায় জানায় বিয়ে ভাঙার জন্য সে জেলে যেতে বাধ্য নয়, বা কোনও শাস্তি প্রাপ্য নয়। চলে কথা কা🌄টাকাটি। তবুও শেষ পর্যন্ত পুলিশের সঙ্গে যায় সে। এখন এটাই দেখার পালা শিমুলের পাশে দাঁড়ানোর জন্য তাঁকে আর কোন বিপদের সম্মুখীন হতে হবে।
অন্যদিকে শিমুলের শ্বশুরবাড়িতে পু𒐪তুল তাঁকে ছাড়া খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। পলাশের স্ত্রী, তাঁর মা সবাই তাঁকে কথা শোনাচ্ছে। একমাত্র কাকিমা এসে শি💯মুলের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁর হয়ে কথা বলছে। পুতুলের হয়ে কথা বলছে। এখন দেখার পালা এটাই যে কী করে এই বিপদ থেকে বাঁচে শিমুল এবং শতদ্রু।