কার কাছে কই মনের কথা ধারাবাহিকে এখন পরাগকে খুন করার চেষ্টার অপরাধে অভিযুক্ত হয়ে জেলে শিমুল। পলাশ এবং তার স্ত্রী প্রতীক্ষা ষড়যন্ত্র করে ওকে জেলে পাঠিয়েছে। শিমুলের শাশুড়িও ভাবছে হয়তো তার বউমা এই কাজ করতে পারে। যদিও যে কোর্টে 🅠এসে জানিয়ে গেছে যে শিমুল তাদের জন্য অনেক করেছে, ডিভোর্সের পরও শ্বশুর বাড়ি ছেড়ে যায়নি ওর এবং ওর মেয়ের জন্যই। কিন্তু পরাগের ক্ষতি সে ছাড়া আর কেউ করতে পারে না। 🎀যদিও সে দেখেনি যে শিমুল পরাগকে বিষ খাইয়েছে।
অন্যদিকে এবার শিমুলের পক্ষের উকিল ডেকে পাঠিয়েছি শিমুলের কাকিশাশুড়িকে। সে এসে আদালতে বিচারকের সামনে শিমুলের গুনগান গেয়ে পরাগ এবং পলাশের নামে তোপ দাগে। এদিন তিনি সাক্ষী দিতে উঠে স্পষ্ট ভাবেই জানান যে পরাগ এর আগে শিমুলকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। সেসব প্রমাণ আছে। কিন্তু সে থানায় যায়নি ওর থেকে টাকা ন🃏েবে বলে, সে টাকা শাশুড়ি আর ননদের জন্য রাখবে বলে। এও জানায় যে শিমুল ডিভোর্সের পর অন্য জায়গায় চলে যেতে পারত কিন্তু যায়নি শাশুড়ি এবং ননদের জন্যই। শিমুল আর কী কী করেছে ওই পরিবারের জন্যই সবটাই সে তুলে ধরে। এবং একই সঙ্গে পরাগ এবং পলাশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে জানায় যে ওরা চায় শিমুলকে বের করে দিতে। পুরনো কথা মনে করিয়ে বলে কীভাবে তারা শিমুলকে অত্যাচার করত, খেতে দিত না, 🌟বাইরে বের করে দিত কথায় কথায়।
একই সুর শোনা যায় শিমুলের বন্ধু বিপাশার কথাতেও। সেও সাক্ষী দিতে উঠে শিমুলের প্রশংসা করে পরাগ এবং তার পরিবারেꦆর কুকীর্ꩲতির কথা তুলে ধরে। আর এতেই খেলা ঘুরতে থাকে।
বিপাশা এবং শিমুলের কাকিশাশুড়ির কথা শুনে ভয় পেয়ে যায় পরাগ, পলাশ এবং প্রত💟ীক্ষা। প্রতীক্ষা তো ভয় পেয়ে চেঁচিয়ে ফেলে। এখন দেখার পালা এটাই ๊যে কীভাবে শিমুল এই ষড়যন্ত্র থেকে মুক্তি পায় আর সত্য সামনে আসে।