৯ অগস্ট মাসে এক পাশবিক ঘটনা ঘটে যায় কলকাতার স্বনামধন্য সরকারি হাসপাতাল আরজি কর মেডিকেল কলেজে। খুন ও ধর্ষণ করা হয়, এক কর্তব্যরত চিকিৎসক তরুণীকে। ধীরে ধীরে সামনে আসছে, সরকারি হাসপাতালের মধ্যে চলতে থাকা দু𒅌র্নীতি, থ্রেট কালচার। খুব সম্ভবত যা জেনে যাওয়ার কারণেই, খুন 🥀হন ওই মেয়েটি। অন্তত তাই উঠে আসছে প্রাথমিক রিপোর্ট নিয়ে যে সমস্ত খবর বাইরে আসছে তা থেকে।
আরজি করে ৯ অগস্ট রাতের ঘটনাই শুধু ভয়াবহ ছিল না, ১৪ অগস্ট রাত দখলের রাতে, কিছু মানুষ কার্যত কলকাতা পুলিশের চোখের সামনে এসে ভাঙচুর করে দিয়ে যায় হাসপাতালের সেই ঘটনাস্থল।𒐪 এমনকী, প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের নির্দেশে হঠাৎই মৃতদেহ যে🎃খানে উদ্ধার হয়েছিল, তাঁর কাছের জায়গা মেরামতির নির্দেশ দেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ ও বর্তমানে প্রমাণ নষ্টের অভাবে জেলে থাকা সন্দীপ ঘোষ।
আরও পড়ুন: ‘একটু পপকর্ন…’! খাবারের𓆉 দাম বেশি, তাই সিনেমা হলে আসছ🌄ে না দর্শক, দাবি করণ জোহরের
নিজেদের সহকর্মীর হয়ে বিচার চেয়ে প্রায় দেড় মাস প্রতিবাদে রাস্তায় দিন কাটিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। আরজি কর নির্যাতিতার হয়ে বিচার চাওয়ার পাশাপাশি, হাসপাতালে চলা সিন্ডিকেট রাজ, থ্রেট কালচারের বিরুদ্ধেও গলা তুলেছিলেন তাঁরা। রোগী পরিষেবা সুস্থ-স্বাভাবিক করার দাবিও সামিল ছিল তাতে। এই নিয়ে কালীঘাটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠ♒ক হয় জুনিয়র ডাক্তারদের। এরপর নবান্নে একবার সরকারের তরফে প্রতিনিধি দিয়েও, ডাক্তারদের সঙ্গে একটি আলোচনা চলে। তারপর রাজ্যে তৈরি হওয়া বন্যা পরিস্থিতির মধ্যে আন্দোলনে আংশিক রাশ টানা হয়েছে। কেউ হাসপাতালে রোগী পরিষেবা দিতে পৌঁছেছেন, কেউ আবার দল বেঁধে চলে গিয়েছেন বাংলার নানা প্রা🥃ন্তে ত্রাণ পৌঁছে দিতে।
আরও পড়ুন: ৮ বছরের বাচ্চ🔯া বরকে মনে ধরছে না নেহার? ড🦋িভোর্সের খবরে মুখ খুললেন রোহনপ্রীত
এরই মাঝে আন্দোলনে থাকা কিছু ডাক্তার বাংলার নতুন হিরো কিঞ্জল-অনিকেত-দেবাশিসরা। তবে হঠাৎই মঙ্গলবার রাতে ফেসবুকে একটি পোস্ট শেয়ার করেন কিঞ্জল। ไতিনি শুধু পেশায় ডাক্তার নন, অভিনেতাও। তাই হয়তো, তাঁকে নিয়ে মাতামাতিও একটু বেশি।
আরও পড়ুন: সারাক্🍬ষণ মুখ হাঁ করে খুঁজছেন…! মা হওয়ার পর এ কী 🔯হাল দীপিকার, শেয়ার করলেন রিল
কিঞ্জল ফেসবুকে সকলের কাছে ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚঅনুরোধ রাখলেন, ‘এই আন্দোলনটা সবার। প্রত্যেকের। তাই ব্যক্তিবিশেষকে হাইলাইট করে আন্দোলনের স্পিরিটকে আটকে দেবেন না। প্রত্যেক মানুষ এই আন্দোলনের মুখ।’
নেটিজেনরাও কিঞ্জলের সুরে সুর মেলালেন। একজন লেখেন, ‘একদম তাই, এই আন্দোলন, এই প্রতিবাদে, আমরা, তোমরা, সে বা তারা বলে কিছু নেই। এই প্রতিবাদ আমাদের সবার। আমরা সবাইಞ চাই তিলোত্তমার নারকীয় হত্যার সুবিচার এবং এই সমাজের শুদ্ধিকরণ। We demand justice for Tilo❀ttama’।