কবীর সুমন সম্প্রতি এমন একটা পোস্ট করেন যে সেটা নিয়ে রীতিমত বিতর্ক উসকে যায়। এরপর এক নেট নাগরিক আরও বিস্ফোরক অভিযোগ করে বসেন বর্ষীয়ান গায়কের নামে। অভিযোগ করে জানি🌄য়েছেন, কবীর সুমন নাকি তাঁকে মেসেজ করে গালিগালাজ করেছেন।
কী ঘটেছে?
এদিন পায়েল দাস নামক এক মহিলা একটি স্ক্রিনশট পোস্ট করেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে মেসেজকারী প্রোফাইলের নাম কবীর সুমন। ছবিও তাঁর। সঙ্গে ইংরেজিতে লেখা একটি জার্মান ভাষা। যেটির ট্রান্সলেশন করলে গালাগালি হয়। এই স্ক্রিনশট পোস্ট করে সেই ব্যক্তি জানান, 'উনি সমাজের গন্যমান্য ব্যক্তি! বয়সে আমার বাবার থেকেও বড়! ওঁর একটি পোস্টে হাসির রিয়্যাক্ট দিয়েছিলাম। সোশ্যাল মিডিয়াতে এইটা বড্ড স্বাভাবিক। কিন্তু উনি আমাকে ইনবক্সে এসে জার্মানি ভাষায় এই নোংরা মন্তব্য করেন। হয়তো উনি বা ও𓄧ঁর বাড়ির লোকেরা এই সব ভাষায় অভ্যস্ত তবে আমি নই। আপনারা বলুন আমার কি করা উচিত।'
এই বিষয়ে উল্লেখ করা ভালো, কবীর সুমনের যে প্রোফাইল ফেসবুকে ছিল সেটা আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না (খুব সম্ভবত ডিঅ্যাক্টিভেট করা হয়েছে বা ডিলিট)। একই সঙ্গে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা যাচাই করে🦹 দেখেন𝓡ি এই স্ক্রিনশটের সত্যতা। তবে এই পোস্টে আরও এক ব্যক্তি জানান তাঁকেও নাকি গায়ক একই রকম ভাবে জার্মান ভাষায় গালিগালাজ করেছিলেন।
আরও পড়ুন: 'নিজেকে ভাঙছে, কী এক্সপ্রেশন!' অনুপমের গান শুনতে গিয়ে দেবের 🧸অভিনয়ে 'পাগলু' হলেন মননশীল বাঙালি
প্রসঙ্গত এদিন কবীর সুমন তাঁর প্রোফাইলে শেষ যে লেখাটি পোস্ট করেছিলেন সেটা নিয়েও বিতর্ক বাঁধে। তিনি তাতে লেখেন, 'যেখানে যাই / যারই কাছে / মাগী আমার / তাকিয়ে আছে।' কারও মতে সেই পোস্ট নাকি তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন। তবে যে কারণেই তিꦇনি লিখে থাকুন না কেন, এটা একটি মহাজনী পদ। তবে অনেকেই সেটা না জেনেই গায়কের এই পোস্টে হাহা রিঅ্যাক্ট করেছেন।