‘ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট’ একটি রাজনৈতিক থ্রিলার, যা ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতাকে ঘিরে কিছু ঘটনাকে তুলে ধরেছে। এই 🌟সিরিজে প্রধান চরিত্র অর্থাৎ জহরলাল নেহেরুর চরিত্রে অভিনয় করছেন সিদ্ধার্🙈থ গুপ্ত। স্বাধীনতা প্রাক্কালে যে ঘটনাগুলি মানুষের কাছে অজানা, দেশ ভাগের সময় যে ঘটনা আজও বহু মানুষ জানে না, সেই ঘটনাই তুলে ধরা হয়েছে এই সিরিজের মধ্যে।
সম্প্রতি হিন্দুস্তꦍান টাইমস অফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে নিখিল বলেন, ‘এই সিরিজে আমরা ১♔৯৪৬ সালের ১৬ আগস্ট থেকে ১৯৪৮ সালের ৩০ জানুয়ারি পর্যন্ত যা যা ঘটেছিল, সেগুলিই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। শুধুমাত্র স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঘটে যাওয়া ঘটনা নয়, এই সিরিজে দেখানো হয়েছে দেশভাগের সময় ঠিক কী ঘটেছিল ভারতে।’
(আরও পড়ুন: দূরদর্শনের পুরনো অনুষ্ঠান দেখুন অ্যাপে, নতুন OTT 'ওয়েভ൲স' নিয়ে এল প্রসার ভারতী, প্রশংসায় হংসল মেহতা)
(আরও পড়ুন: ডিভো🙈র্সের পর ৫৭-র রহমানের সঙ্গে ২৭ বছরের মোহিনীর 🐲‘প্রেম-চর্চা’! বাবাকে কার সঙ্গে তুলনা করল ছেলে)
নিখিল পরিচালিত এই সিরিজকে ইতিমধ্যেই ‘হোয়াইট ওয়াশিং’ বলে অভিহিত করেছেন কাশ্মীর ফাইলস খ্যাত বিবেক অগ্নিহোত্রী। বিবেকের এই মন্তব্যের উত্তরে নিখিল বলেন, ‘আপনি মধ্যরাতের স্বাধীনতার দৃশ্য যখন তুলে ধরার সাহস দেখাবেন, তখন স্বাভাবিকভাবেই এর বিপরীতে কিছু মন্তব্য উড়ে আসবেই। যিনি এসব বলছেন তিনি এই সিরিজ তো ছেড়েই দিন, ছবির ট্রেলার পর্যন্ত দেখেননি, তিনি কিছুই দেখেননি, খালি একটি ল𝐆েখা পড়েই এসব লিখেছেন।’
নিখিল আরও বলেন, ‘ভারতের স্বাধীনতা অর্জন করা যেমন সুখের ছিল তেমনি দেশভাগ হওয়া ততটাই দুঃখের ছিল। আমার ঠাকুরদা ঠাকুরমা এই বিভাজনের সাক্ষী ছিলেন। আমি নিজেই দ্বিতীয় প্রজন্মের উদ্বাস্তু। যদিও ১৯৭১ সালে আমি জন্মগ্রহণ করেছিলাম, তবে আমি আমার ঠাকুরদা ঠাকুমার কাছ থেকে সেই ভয়ংকর গল্প শুনেছি। স্বাভাবিকভাবেই দেশভাগ তাঁদের কাছে একটি করু༒ন পরিণতি, যা আমাদের কাছে এখন ইতিহাস।’
(আরও পড়ুন: গোয়ায় গিয়ে সারার সঙ্গে সময় কাটাতে চান, করতে চান যোগাও?༺ সুযোগ দিচ্ছে Ai🐈rbnb! কীভাবে, কী করতে হবে জানুন ঝটপট)
(আরও পড়ুন: বাবার মৃত্যুর ৩ দিন অবশেষে নীরবতা ভাঙলেন রাইমা, ছোটবেলার স্মৃতিতে বুঁদ ൲নায়িকা লিখলেন, 'রাজার মতো থেকো')
এই সিরিজটির দ্বিতীয় পর্ব মুক্তি পাবে কিনা জিজ্ঞাসা করায় পরিচালক বলেন, ‘এটি একটি গল্পের বইয়ের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এর কোনও দ্বিতীয় পর্ব আর আসবে না। একটি গল্প বলা তখনই সা🐲র্থ▨ক হয় যখন সেই গল্পের শেষ জানা থাকে আপনার। এই গল্পের শেষ সিনেমায় দেখানো হবে, পরবর্তী পর্ব বলে কিছু থাকবে না।’