একাধিক নারীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছে তাঁর। খুব ছোট বয়সেই বসেছিলেন বিয়ের পিঁড়িতে। কথা হচ্ছে টলিউডের ‘চির๊দিনই তুমি যে আমার’ হিরো রাহুল বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে। এই সিনেমায় কাজ করার সময় থেকেই প্রেম হয় রাহুল আর ছবির নায়িকা পᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্রিয়াঙ্কা সরকারের। ছবি ছিল সুপার ডুপার হিট। ২০০৮ সালে ছবি মুক্তি পায় আর ২০১০ সালেই প্রিয়াঙ্কাকে বিয়ে করে নেন। যদিও ২০১৭ সাল নাগাদ আদালতে করেন ডিভোর্সের আবেদন। তারপর রাহুলের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে সন্দীপ্তা সেন, রুকমা রায়-সহ আরও নানা অভিনেত্রীর।
যদিও রাহুল আর প্রিয়াঙ্কা সম্প্রতিই ব্যাপারটা মিটমাট করে নিয়েছেন। সেই ২০১৮ থেকে কোর্টে ঝুলছিল কেসটা। ফলত খাতায়-কলমে স্বামী আর স্ত্রী ছিলেন রাহুল-প্রিয়াঙ্কা। ২০২৩ সাল থেকে ডিভোর্সের মামলায় আদালতে হাজিরা দেওয়া বন্ধ ক🥃রে দেন দুই পক্ষই। তারপর জানা যায়, একমাত্র সন্তান সহজের কথা মাথায় রেখে সবকিছু মিটমাট করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন তাঁরা। ফের এক ছাদের তলায় থাকতেও শুরু করেছেন, যার শুরুটা হয়ছিল করোনার সময় থেকেই।
‘দেশের মাটি’ করার সময় রাহুলের সঙ্গে নাম জড়ꦉায় রুকমার। তারপর রাহুল-রুকমার জুটি আরও একটি সিরিয়াল করে, ‘লালকুঠি’। সেইসময় দুজনকে নিয়ে একাধিক ফ্যানপেজ খোলা হয়েছিল। কী তাঁদের সম্পর্কের সমীকরণ? শুধুই বন্ধু? নাকি…
সম্প্রতি আজতক বাংলাকে রাহুল জানালেন, ‘রুকমার সঙ্গে আমার তখন সম্পর্কটা বেস্ট ফ্রেন্ডের ছিল। এখনও তাই। সিরিয়াল শেষ হওয়ার পর আমাদের মাত্র ১ দিন দেখা হয়েছিল। তাও আমি জানি আমার বিপদে ও আছে, ও জানে ওর বিপদে আমি। সবকিছু যৌনতা দি♍য়ে বিচার করান যায় না। আসলে যৌনতা যখন কোনও সম্পর্কে ঢুকে যায় সেটা অনেক জটিল হয়ে পড়ে। আমার আর রুকমার সম্পর্কটা জটিল নয়, তার কারণ আমাদের সম্পর্কে যৌনতা ঢোকেনি।’
সঙ্গে রജাহুল সাফ জানান, যতক্ষণ না এসব লিঙ্কআপের খবরে প্রিয়াঙ্কা তাঁকে ভুল বুজছেন, ততক্ষণ তাঁর কিছু যায় আসে না।
রাহুল এর আগে জানিয়েছিলেন, ছেলের কথা মাথায় রেখেই তিনি ও প্রিয়াঙ্✨কা এক হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। ছেলের নানান প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার থেকে, একসঙ্গে থাকাই স💞হজ লেগেছিল তাঁদের।
কাজের প্রসঙ্গে, বর্তমানে রাহুল কাজ করছেন হরগৌরী পাইস হোটেল ধারাবাহিকে। টিআরপি-তে বেশ ভালো ফল করছে এই মেগা। কেন্দ্রীয় চরিত্র না হলেও রা💝হুলের চরিত্রটি মনে ধরেছে দর্শকদের। সঙ্গে, সৃজিতের ব্যোমকেশ ওয়েব সিরিজে তাঁকে অজিত চরিত্রে দেখা যাবে।
অন্য দিকে, রুকমাকে দেখা যাচ্ছে কালার্স বাংꦺলার ‘রূপসাগরে মনের মানুষ’ ধারাবাহিকে।