কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী শনিবার জাতিগত জনগণনার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করে দাবি করেন যে মিস ইন্ডিয়া বিজয়ীদের তাꦆলিকায় দলিত, উপজাতি বা ওবিসি সম্প্রদায়ের কোনও মহিলা নেই। তাঁর মতে, ৯০ শতাংশ মানুষ মূলধারার অংশ নন। রাহুল গান্ধী দাবি করেছেন যে মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষস্থানীয় অ্যাঙ্কররা এই সম্প্রদায়ভুক্ত নন।
উত্তরপ্রদেশে 'সম্বিধান সম্মান সম্মেলনে রাহুল গান্ধী বলেন, 'আমি মিস ইন্ডিয়ার তালিকা চেক করেছি যেখানে কোনও দলিত, আদিবাসী (আদিবাসী)💫 বা ওবিসি মহিলা ছিলেন না। কেউ হয়তো ক্রিকেট বা বলিউꦡড নিয়ে কথা বলবেন। মুচি বা প্লাম্বারকে কেউ দেখাবে না। এমনকি মিডিয়ার শীর্ষ উপস্থাপকরাও ৯০ শতাংশের মধ্যে নয়... আমরা জানতে চাই প্রতিষ্ঠান, কর্পোরেট, বলিউড, মিস ইন্ডিয়ায় ৯০ শতাংশ থেকে কতজন আছেন। আমি শুধু বলছি যে ৯০ শতাংশের 'ভাগীদারি' (অংশগ্রহণকারী) নেই এবং এটি পর্যবেক্ষণ করা উচিত।'
আরও পড়ুন: (‘সত্যিকারের ভালোবাসা দেখানোর জন্য ধ𓄧ন্যবাদ...’ গাস ওয়ালজের প্রশংসায় মিশেল ওবামা)
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও কেন্দ্রকে কটাক্ষ করে কংগ্রেস নেতা বলেন, ‘ওরা বলবে মোদিজি কাউকে আলিঙ্গন করেছেন, আর আমরা সুপার পাওয়ার হয়ে গেছ🃏ি। ৯০ শতাংশ মানুষের অংশগ্রহণ না থাকলে আমরা কীভাবে সুপার পাওয়ার হলাম?’
রাহুল গান্ধী দেশব্যাপী জাতিভিত্তিক জনগণনার উপর জোর দিয়ে বলেছিলেন যে এটি ‘কোনও ꦿরাজনৈতিক কারণে নয় বরং ভারতের ৯০ শতাংশ দরিদ্রকে মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করা।’
আরও পড়ুন: (‘মন্ত্রিত্ব ছেড়ে সি🍸নেমায় আসতে পারলেই শান্তি...’ আচমকা কেন এমন বললেন স꧒ুরেশ গোপী?)
‘আমি রাজনৈতিক কারণে জাতিগত জনগণনা করছি না ... আমার কাছে এটা হল ভার😼তের ৯০ শতাংশ গরিব কಞৃষককে দেশের মূলস্রোতে অন্তর্ভুক্ত করা। এটাই আমার মিশন, ভবিষ্যতে যদি এতে রাজনৈতিক ক্ষতি হয়, আমি তা করে যাব।’
উল্লেখযোဣগ্যভাবে, কংগ্রেস তার ইস্তাহারে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের সময় দেশব্যাপী আর্থ-সামাজিক জাতিগত জনগণনা কꦍরার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
সংরক্ষণের ৫০ শতাংশের ঊর্ধ্বসীমা তুলে দেওয়ার অঙ্গীকার
রাহুলের সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া সংরক্ষণের ৫০ শতাংশের ঊর্ধ্বসীমা তুলে নেওয়ার অ♔ঙ্গীকারও করেছেন রাহুল গাꦰন্ধী।
তিনি বলেন, 'যদি কেউ মনে করেন যে জাতি জনগণনা বন্ধ করা যাবে বা সংরক্ষণে ৫০ শতাংশ বাধা থাকবে, তবে আমি আপনাকে বলতে চাই, তাঁরা স্বপ্ন দেখছে... না থামবে জাতিভিত্তিক জনগণনা, না থামবে আর্থ-সামাজিক সমীক্ষা, না প্রাতিষ্ঠানিক সমীক্ষা, না থামবে ৫০ শতাংশ🧸 বাধা (সংরক্ষণে)। কারণ ভারতের জনগণ মনস্থির করে ফেলেছে জনগণের কাছ থেকে আদেশ এসেছে। এখন প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই এটি মেনে নিতে হবে এবং আদেশ কার্যকর করতে হবে। আর তিনি যদি তা কার্যকর না করেন, তাহলে অন্য প্রধানমন্ত্রীরা তা করবেন।