২০১৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল সর্বজিৎ। সেই ছবিতে পাকিস্তানে বন্দি থাকা অবস্থায় খুন হওয়া সর্বজিৎ সিংয়ের কথা তুলে ধর♔া হয়েছিল। মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন রণদীপ হুডা। সদ্যই সেই সর্বজিতের হত্যাকারীদের অন্যতম আমির তানবাকে পাকিস্তানে গুলি করে হত্যা জোড়া হয়। আর সেই ঘটনার বিষয়ে এবার মুখ খুললেন রণদীপ।
খুন সর্বজিৎ হত্যাকারী, কী বললেন রণদীপ?
রবিবার, ১৪ এপ্রিল পাকিসﷺ্তানে আমির তানবা জিনি কিনা সর্বজিৎ সিংয়ের অন্যতম হত্যাকারী ছিলেন তাঁকে এক ব্যক্তি গুলি করে হত্যা করেন। এদিন আমির তানবা তাঁর লাহোরের ইসলামপুরার বাড়ির সামনেই যখন দাঁড়িয়েছিলেন তখন বাইকে করে এসে এক ব্যক্তি তাঁর উপর গুলি চালান। আর তাতেই গুরুতর আহত হন তিনি। এবং তারপর তাঁর মৃত্যু হয়। আমির তানবার এই মৃত্যুকে অনেকেই প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য হত্যা করা হয়েছে বলে মনে করছেন। তাঁদের দাবি প্রতিশোধ নিতে ভাড়াটে খুনি দিয়েই হত্যা করা হয় এদিন তাঁকে।
আরও পড়ুন: বাইকে বসেই সলমনের বাড়িকে তাক করে গুলি বিষ্ণোই🍌 গ্যাংয়ের! প্রকাশ্যে সেই হাড⛎়হিম করা সিসিটিভি ফুটেজ
আর এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পরই সেটা নিয়ে মুখ খুললেন রণদীপ হুডা। বললেন সবটাই কর্মফল। রণদীপ এদিন এই প্রসঙ্গে জানান, 'আমি যখন সর্বজিতের বায়োপিকে অভিনয় করছিলাম তখন ভীষণ খারাপ লাগছিল। যখন ভারত এবং তাঁর পরিবার মিলে তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার আপ্রাণ চেষ্টা করছিল তখনই তাঁকে জেলে খুন করা হয়। এটা তা𝄹রই কর্মফল। আমি নিশ্চিত এই খবর যদি সর্বজিতের দিদি পেতেন খুব খুশি হতেন। ভাবতেন তাঁর ভাই কিছুটা হলেও ন্যায় বিচার পেল।' প্রসঙ্গত ২০২২ সালে সর্বজিতের দিদি দলবীর কৌর মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর শেষকৃত্যে রণদীপ সামিল হয়েছিলেন।
কী ঘটেছিল সর্বজিতের সঙ্গে?
১৯৯০ সালে মদ্যপ অবস্থায় পাকিস্তান🍸 চলে যান সর্বজিৎ সিং। কিন্তু তাকে ভারতীয় চর বলে বন্দি করে নির্মম অত্যাচার চালানো হয়। বাড়ির লোকের কাছে অꦗনেক কষ্ট পরবর্তীতে খবর পৌঁছন তিনি। কিন্তু শত চেষ্টা করেও তাঁকে ফেরানো যায়নি। উল্টে ২০১৩ সালে তাঁকে পাকিস্তানের জেলের মধ্যেই হত্যা করা হয়। এই নিয়ে ২০১৬ সালে একটি ছবিও বানানো হয়। ওমং কুমারের বানানো সেই ছবিতে রণদীপ হুডা, ঐশ্বর্য রাই, প্রমুখ ছিলেন।