নটবর নট আউট ছবির হ🗹াত ধরে বড় পর্দায় পা রাখলেও প্রথম নজর কাড়েন রাজ চক্রবর্তীর শত্রু 🌞ছবিতে। এরপর কানামাছি ছবির হাত ধরে আরও পরিচিত হন তিনি। কার কথা বলছি বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে না নিশ্চয়। হ্যাঁ, তিনি হলেন সায়নী ঘোষ। বলা যায় রাজ চক্রবর্তীর ছবির হাত ধরেই অভিনেত্রীর কেরিয়ার একেবারে অন্যদিকে মোড় নিয়েছিল। আর এদিন তিনি জানালেন রাজ চক্রবর্তীর জন্যই নাকি তাঁর রাজনীতিতে আসা।
রাজ চক্রবর্তীকে নিয়ে কী জানালেন সায়নী ঘোষ?
সায়নী ঘোষ এবার যাদবপুর কেন্দ্র থেকে তৃণমূলের হয়ে লড়াই করছেন লোকসভায়। ইতඣিমধ্যেই তিনি প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। আর তার ফাঁকেই আনন্দবাজারকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী তাঁর পলিটিক্যাল কেরিয়ার নিয়ে কথা বলেন। সেখানেই অভিনেত্রী জানান তাঁর অভিনয়ের কেরিয়ারের পাশাপা𒁏শি রাজনৈতিক কেরিয়ারেও রাজ চক্রবর্তীর অশেষ অবদান আছে।
আরও পড়ুন: রিল লাইফ পুত্রবধূকে𝕴ই ছেলের বউ করতে চান নন্দিনী! শাশুড়ির প্রশংসায় ဣঅরুণিমা বললেন, 'বাস্তবে উনি...'
আরও পড়ুন: 'এখন আক্ষেপ মেটাচ্ছে...' টলিউডে অসফল, সেট💧ারই প্রতিশোধ রাজনℱীতির ময়দানে নিচ্ছেন হিরণ! দাবি দেবের
এদিন সায়নী ঘোষ বলেন, 'ইন্ডাস্ট্রির লোকজন খুবই খুশি। আসলে আমি এমন মানুষ তো নই যে প্রচুর শ্যুটিং করেছে, সিনেমা করেছে, 💞রাজনীতিতে সময় দেয়নি। এটা একেবারেই হয়নি। বরং আমি পুরো দস্তুর রাজনীতিক। গত ২ বছরে আমার কোনও ছবি আসেনি। এখন তেমন কারও সঙ্গে যোগাযোগ নেই। ২-৪ জনের সঙ্গে কথা হয়। তাঁদের মধ্যে অনেক পরিচালকরা আমায় মেসেজ করেছেন।' তখনই অভিনেত্রীকে জিজ্ঞেস করা হয় রাজ চক্রবর্তী কী বলছেন লোকসভার টিকিট পাওয়ায়? এই প্রশ্নের জবাবে তৃণমূল প্রার্থী বলেন, 'রাজ খুবই খুশি। আমার রাজনৈতিক, অভিনয়ের কেরিয়ারের গ্রোথে ওর অনেক অবদান। ওতপ্রোত ভাবে জড়িত। আমি এখানে থাকতাম না যদি রাজ আমায় ১৮-১৮ বছর বয়সে শত্রু, কানামাছির মতো প্রজেক্টে সুযোগ না দিত। এমনকি দলে যোগ দেওয়ার নেপথ্যেও ওর অবদান ছিল।' পরিশেষে সায়নী বলেন, 'রাজ আমায় বলে আমি পার্লামেন্টে বিলং করি। আমি সংসদে যাওয়ার যোগ্য।'
প্রসঙ্গত সায়নী ঘোষকে শেষবার অপরাজিত ছবিতে দেখা গিয়েছিল সত্যজিৎ রায়ের𓄧 স্ত্রীর ভূমিকায়। এবার যাদবপুর কেন্দ্রে তাঁর বিপরীতে আছেন সিপিআইএমের সৃজন ভট্টাচার্য এবং বিজেপির অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়।