মুম্বই শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পানভেল পু𝕴লিশ মোট ৪ জনকে গ♏্রেফতার করেছে। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে অভিযুক্তরা পাকাপোক্ত প্ল্যান নিয়েই পথে নেমেছিল। তারা নাকি সলমন খানের পানভেলের ফার্ম হাউজ সহ বান্দ্রার বাড়ি, এমনকি যেখানে যেখানে উনি এখন শ্যুটিং করছেন সেসব জায়গা রেইকি করে এসেছিল। পাকিস্তান থেকে আনানো অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করে অভিনেতাকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল লরেন্স বিষ্ণোই এবং গোল্ডি ব্রারের দলের।
পুলিশের তরফে এই বিষয়ে জানানো হয়েছে আহমেদাবাদ, হায়দরাবাদ থেকে ধনঞ্জয় সিং, তাপে সিং ওরফে অজয় কাশ্যপ🐓, গৌরব ভাটিয়া, ওয়াসিম চিকনা, জাভেদ খানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এরা সকলেই লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দলের। এমনটাই নবি মুম্বই পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে।
পুলিশ নাকি এই গোটা বিষয়ে একটা টিপ পেয়েছিল। তারপরই তাঁরা এই ধরপাকড় চღালায়। এছাড়া জানা গিয়েছে তাঁদের মধ্যে এক ব্যক্তি নাকি পানভেলে এসে গত বছর থেকে থাকা শুরু করে রেইকি করার জন্য। এমনকি ডোঙ্গার নামক এক ব্যক্তির মা✃রফত তারা পাকিস্তানের থেকে অস্ত্র আনাবে বলেও ঠিক করেছিল।
সলমনকে হত্যা থেকে অন্যান্য বিষিয়ে তাঁরা নাবালকদের ব্যবহার করবে বলে স্থির করেছিল। ঠিক ছিল সমস্ꦿত কাজ হওয়ার পর তারা কন্যাকুমারীতে মিট করবে সকলে। সেখান থেকে জলপথে শ্রীলঙ্কা চলে যাবে। আনমোল বিষ্ণোই তাদের সাহায্য করবে বলেই ঠিক হয়েছিল।
মাত্র মাসখানেক আগেই সলমন খানের বাড়ির সামনে এসে ভোররাতে খুল্লামখুল্লা গুলি চালিয়ে যায় দুই ব্যক্তি। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই, ফের এই চমকে দেওয়ার মতো তথ্য প্রকাশ্যে আনল পুলিশ। জানা গিয়েছে লꦫরেন্স বিষ্ণোই, আমেরিকায় থাকা তাঁর তুতো ভাই আনমোল বিষ্ণোই এবং গোল্ডি ব্রার একে ৪৭, এম ১৬, একে ৯২ ইত্যাদি কিনেছিল একজন পাকিস্তানি অস্ত্র সাপ্লায়ারের কাছ থেকে। সেগুলো দিয়েই সলমনকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল তাঁদের।