খেতে ভালোবাসেন সঞ্জয় দত্ত। যদিও অভিনেতার 🧔ফিটনেস দেখে একথা বিশ্বাস হবে না অনেকেরই। সম্প্রতি খাবারের প্রতি যে প্রেম, তা নিয়ে কথা বলতে শোনা গেল তাঁকে। সঙ্গে এই খাওয়া নিয়ে কথা বলতে গিয়েই উঠে এল বাবা সুনীল দত্ত ও মা নার্গিস ফাকরির কথা।
সুনীল আর নার্গিস বিয়ে করেছিলেন ১৯৫৮ সালের ১১ মার্চ। তারকা দম্পতির এক ছেলে ছিলেন সুনীল, দুই বোন প্রিয়া আর নম্রতা। আশির দশকের শুরুতেই প্যানক্রিয়াটিক ক্যানসার ধরা পড়ে নার্গিসের। ১৯৮১ সালের ৩ মার্চ মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে মারা যান তআরও পড়ুন: সিনেপ্রেমীদের জন্য অগস্ট ধামাকেদার! রইল🍸 মুক্তি পেতে চলা ২২ সিনেমা-সিরিজের তা
মায়ের কথা প্রসঙ্গে সঞ্জয় বলেন কীভাবে নার্গিস তাঁদের জন্য সুস্বাদু রোগন জোশ, শামি কাবাব, কোরমা-র মতো জিভে জল আনা খাবার বানাত। এরপর🌠 যখন সঞ্জয়কে জিজ্ঞেস করা হয় মায়ের কথা মনে পড়লেই কোন খাবারের কথা মাথায় আসে, সঞ্জয় জানান, ‘ওর বানানো রোগন জোশ’। ‘দুর্দান্ত রান্না করত মা’, খাবারের কথা প্রসঙ্গে বলেন সঞ্জয়।
‘🔴আমি তখন তরুণ, ২০-২২ বছরের যখন মা মারা যায়। আমার বোনরা ছোট ছিল। প্রিয়া তো বাচ্চা ছিল।’, মায়ের প্রসঙ্গে বলেন সঞ্জয়। তিনি আরও জানান, মা নার্গিসের পাশারাশি বাড়ির সকলের জন্য রান্না করতেন বাবা সুনীলও। অভিনেতার কথায়, ‘আশ্চর্যজনক ভাবে আমার বাবাও দারুণ রান্না করতে পারতেন। আমাদের জন্য মটকা গোস্ত বানাতেন। সমস্ত উপকরণ ভরে কয়লা সমেট মাটিতে পুঁতে রান্না করতেন।’
সঞ্জয় আর𓃲ও জানালেন খুব ভালো রান্না করে তাঁর বউ মান্যতাও। বিদেশি নানা কুইজিনও পারে রাঁধতে। নিজের ডায়েট প্রসঙ্গে ‘শামশেরা’ অভিনেতা জানান, সকালে ডিমের সাদা অংশ, ওটস, ফল, স্যালাড দিয়ে করেন ব্রেকফাস্ট। এরপর দুপুরে থাকে স্টিম𝕴ড ফিশ আর স্যালাড। দুপুরের আর রাতের খাবারের মাঝে ফলই খান। ডিনারে চিকেন, টার্কি বা মাছ পছন্দ করেন খেতে।
লিকািনি।