কর্ডেলিয়া মাদক তল্লাশি মামলায় শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খানের ভূমিকা তদন্তে এবং তাকে নির্দোষ প্রমাণিত করার জন্য নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরোর (এনসিবি) একটি বিশেষ তদন্তকারী দলের (এসআইটি) নেতৃত্ব দেওয়া ইন্ডিয়ান পুল🍨িশ সার্ভিস (আইপিএস) 🏅অফিসার সঞ্জয় কুমার সিং ‘ব্যক্তিগত কারণে’ চাকরি থেকে স্বেচ্ছাবসর নিয়েছেন।
ওড়িশা ক্যাডারের ১৯৯৬ ব্যাচের আইপিএস অফিসার সঞ্জয় মুম্বইয়ে এনসিবির ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল (ডিডিজি) ছিলেন। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার কথা। তবে চলতি বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি, প্রায় এক বছর আগেই ভি💜আরএসের জন্য আবেদন করেন তিনি। গত ১৬ এপ্রিল তাঁর আবেদন মঞ্জুর করে রাজ্য সরকার।
‘আমার একটি সফল কেরিয়ার ছিল। ব্যক্তিগত কারণে স্বেচ্ছাবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’, জা🌳নান সঞ্জ🐎য়।
২০০৮ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে সিবিআইয়ে থাকাকালীন হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ওপি চৌতালার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ, ২০১০ কমনওয়েলথ গেমসের দুর্নীতি মামলা, মেডিক্যাল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়ার (এমসিআই)ꦫ অনিয়ম এবং সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সে (সিআরপিএফ) নিয়োগ কেলেঙ্কারি-সহ বেশ কয়েকটি হাই-প্রোফাইল মামলা পরিচালনা করেছিলেন সঞ্জয় সিং।
সঞ্জয়ের বস, এনসিবি-র ডিরেক্টর জেনারেল এসএন প্রধান বলেন, ‘সঞ্জয় সিং একজন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ পেশাদার, যিনি প্রতিটি জায়গায় কাজ ক🌞রেছেন। তার তদন্ত দক্ষতা ছিল পুঙ্খানুপুঙ্খ। এটা এনসিবির ক্ষতি, এখানে থাকাকালীন ও আমাদের জন্য সম্পদ হয়ে উঠে💖ছিল।’
সঞ্জয় কুমারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন এমন🌌 ব্যক্তিরা দাবি করেন যে, তিনি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তার মামলাগুলি শক্তিশালী নথি, সমর্থনযোগ্য এবং বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দিয়ে তৈরি করেতেন এবং একটি মামলাকে যৌক্তিক পরিণতিতে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন আদালতের দ্বারা নির্ধারিত আইনি পদ্ধতি এবং নির্দেশিকা অনুসরণ করে চলতেন।
২০২১ সালের জানুয়ারিতে এনসিবিতে যোগ দেওয়ার আগে, সিং ওড়িশার অতিরিক্ত ডিরেক্টর জেনারেল অফ পুলিশ ছিলেন। মাদকের বিরুদ্ধে রাজ্য পুলিশের টাস🐓্ক ফোর্সের তদারকি করতেন। তারও আগে তিনি ভুবনেশ্বরের পুলিশ কমিশনার ছিলেন।
আরিয়ান খান মামলার তদন্ত চলাকালীন, সঞ্জয় তার তদন্তের তদারকি করতে একাধিকবার মুম্বই সফর করেছিলেন এবং সমস্ত বিবৃতি খতিয়ে দেখেন, যার পরে বিশেষ দ🐲ল এই সিদ্ধান্তে পৌঁছায় যে আরিয়ানকে অভিযুক্ত করার মতো কোন🎉ও প্রমাণ নেই।
তদন্তে কেন্দ্র এনসিবি-র প্রাক্তন জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়াংখেড়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ এবং আরিয়ান খান-সহ ছ'জ𒆙নের বিরুদ্ধে মাদক পাচারের অভিযোগ তুলে নেওয়ার সুপারিশ করে।