দিনকয়েক আগেই পঞ্চমবার জাতীয় পুরস্কার জিতেছেন শ্রেয়া💫 ঘোষাল। ৬৯তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপকদের তালিকায় বাংলার এই মেয়েকে দেখে গর্বে বুক ফুলেছিল বাঙালির। প্লেব্যাক গায়িকা হিসেবে পঞ্চম জাতীয় পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি চলতি বছরেই। রাষ্﷽ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর হাত থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন শ্রেয়া ঘোষাল। তামিল ছবি 'ইরাভিন নিজহাল'-এর 'মায়াভা চায়াভা' গানের জন্য শ্রেষ্ঠ গায়িকা হিসেবে পুরস্কার পান তিনি।
সম্প্রতি ইন্ডিয়ান আইডলের মঞ্চ থেকে একটি ভ𒐪িডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে। মেরুন রঙের একটি গাউনে দেখা মিলল শ্রেয়া🍷র। সাজে যেমন মিষ্টি লাগছিল, তেমনই মিষ্টি করেই গান ধরলেন শ্রেয়া। বাজিরাও মস্তানি সিনেমার জনপ্রিয় গান ‘দিওয়ানি মস্তানি’ ধরলেন তিনি।
শ্রেয়ার সুরে চোখে জল এসে যায় বিশাল দাদলানির। বারবার চোখ মুছতে দেখা যায় সুরক✨ারকে। সিনেমাতেও এই গানটি গেয়েছিলেন শ্রেয়া ঘোষাল। তাঁকে সঙ্গ দিয়েছিলেন গণেশ চন্দনশিভে। ♕সুর দিয়েছিলেন সঞ্জয় লীলা বনশালি।
শ্রেয়ার গলায় গান শুনে শুধু বিশাꦐল দাদলানি বা পাশে বসে থাকা অনু মালিক নন, মুগ্ধ নেটিজেনরাও। একজন লিখলেন, ‘মা সরস্বতী তুমি।’ আরেকজন লিখলেন, ‘অনেক বছর পর ইন্ডিয়ান আইডলের সেই হারিয়ে যাওয়া মজা আবার ফিরে পেয়েছি।
আরও পড়ুন: মা-বাবার ‘রাজকন্যা’ আরাধ্যার বয়স হল ১২,🗹 ভালোবাসার বার্তা অভিষেক-ঐশ্বর্💎যর
২০১৫ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘বাজিরাও মস🍸্তানি’। সুপার হিট হয় সঞ্জয় লীলা বনশালির পরিচালনায় এই ছবিখানা। ছবিতে মুখ্য চরিত্রে ছিলেন রণবীর সিং আর দীপিকা পাড়ুকোন। ছিলেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া কাশীবাই-এর চরিত্রে।
আরও পড়ুন: ‘গরীব হ✱লেই আসলে…!✅’, প্রসবের ৩ দিন পর থেকেই কিউকি-র শ্যুট শুরু করতে হয় স্মৃতিকে
২০০৩ সালে 'দেবদাস' ছবির 'বৈরি পিয়া' গানের জন্য প্রথমবার জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন শ্রেয়া ঘোষাল। এরপর 'পহেলি' ছবির 'ধীরে জ্বলনা' গানের জন্য ও 'জব উই মেট' ছবির 'ইয়ে ইশক হায়ে' গানের জন্য পান দ্বিতীয় ও তৃতীয় জাতীয় পুরস্কার পান তিনি। এরপর ২০১০ সালেও পান জাতীয় পুরস্কার, তবে একটি নয় দুটি 🌊গানের জন্য। মরাঠি ছবি 'জোগভা'র গান ‘জিভ ডাংলা’ ও বাংলা ছবি 'অন্তহীন'-এꦜর 'ফেরারি মন' গানের জন্য জাতীয় পুরস্কার জিতে নেন গায়িকা।
চলতি সপ্তা꧅হে ইন্ডিয়ান আইডল সিজন ১৪ প্রতি শনি এবং রবিবার রাত ৮টায় সম্প্রচারিত হচ্ছে। সংগীতপ্রেমীদের কাছেও পেয়েছে খুব জনপ্রিয়তা।