ছোটপর্দার দজ্জাল শাশুড𝔍়ি হিসাবেই পরিচিত তিনি। নাম নন্দিনী চট্টোপাধ্যায়। বহু ধারাবাহিকেই অভিনয় করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। এই মুহূর্তে নন্দিনীকে দেখা যাচ্ছে 'জল থই থই ভালোবাসা' ধারাবাহিকে। রিল লাইফে এখন তিনি তোতার শাশুড়ি। তবে ইন্ডাস্ট্রিতে নন্দিনীর যাত্রা খুব একট সহজ হয়নি। এতদিন কাজ করার পরেও সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে নন্দিনী চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর কোনও বন্ধু নেই।
কিন্তু কেন?
ইন্ডাস্ট্রিতে কোনও বন্ধু না থাকার কারণ হিসাবে সরাসরি লবিবাজির দিকে আঙুল তুলেছেন নন্দিনী চট্টোপাধ্যায়। তাঁর ক্ষোভ, টলিপাড়ায় লবির অংশ হতে পারলে তবেই কাজ পাওয়া যায়। নন্দিনীর আক্ষেপ, বিনোদন জগতে তাঁকে সেভাবে কাজের সুযোগ করে দেওয়া হয়নি। নন্দিনীর কথায়, ‘আমি কাজ করছি ঠিকই, তবে যে চরিত্রটা পেলে আমার অভিনয় জীবন স্বার্থক হবে, তা আমায় দেওয়া হয় না।’ নন্দিনীর কথায়, এতদিন কাজ 🧸করেও এই ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর সেভাবে কোনও বন্ধু নেই।
আরও 🐟পড়ুন-বাবা-মাকে নিয়ে পাহাড়ে বেড়াচ্ছেন শ্রুতি, কোথাও দেখা মিলল না স্বর্ণেন্দুর! ব্যাপার কী?
তবে পর্দায় ভিলেন হলেও আদপে তিনি একজন ভীষণ পজেটিভ মানুষ বলেই দাবি করেন নন্দিনী চট্টোপ𓄧াধ্যায়। এই মহূর্তে ‘জল থই থই ভালোবাসা’ ধারাবাহিকে নন্দিনীর চরিত্রটি অর্থের লোভে নিজের সন্তানকে পরিত্যাগ করেছেন। এদিকে আবার ব্যক্তিগত জীবনেও নন্দিনী দুই সন্তানের মা। সন্তানদের নিয়ে বেশ গর্বিত নন্দিনী। চোখের জল ফেলে নন্দিনী বলেন, ‘আমার দুই সন্তান হল ঈশ্বরের আশীর্বাদ। ওরা ছাড়া আমি কিচ্ছু না।’
এদিকে পর্দায় চলে খোঁপা বেঁধে, কপালে টিপ আর পরনে শাড়িতে দেখা গেলও ব্যক্তিগত জীবনে বোল্ড লুকেও ജবহুবার দেখা গিয়েছে নন্দিনীকে। গত নভেম্বরেই গোয়ার সমুদ্র সৈকতে তাঁকে বিকিনি অবতারেও দেখা গিয়েছিল তাঁকে। যা দেখে চোখ ছানাবড়া হয়ে যায় নেটপাড়ার ৪০ পার করেও এমন তন্বী চেহরার রহস্য প্রসঙ্গে নন্দ✃িনী জানিয়েছিলেন যোগাভ্যাস। জানিয়েছিলেন স্কুলের বন্ধুদের সঙ্গে গোয়া বেড়াতে গিয়েছিলেন তিনি।