চোখের জলের কদর সকলে সমানভাবে করেন না। অনেকেই নাটকীয়ভাবে তা ব্যবহার করে🐈 নিয়ে কাজ হাসিল করে নিতে সিদ্ধহস্ত হন! তবে আবেগঘন চোখের জল, কান্নার আর্তনাদ অনেকটাই দামী। জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, বহু রাশির জাতক জাতিকারে মধ্যে অনেকেই শুধুমাত্র কেঁদেই পরিস্থিতি জয় করে ফেলেন। তাঁদের ছিঁদকাদুনে স্বভাব সকলের দৃষ্টি তাঁদের দিকে আকর্ষণ করে। আর তার ফলে এঁরা সহজেই গ্রাউন্ড তৈরি করে নিতে পারেন। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন রাশির জাতক জাতিকাদের মধ্যে এমন ধরনের প্রবণতা দেখা যায়।
কর্কট
এই রাশির 🔴জাতক জাতিকারা আদতে অত্যন্ত আবেগঘন। তবে মাঝে মাঝে এঁরা যুক্তির বেড়াজাল পেরিয়ে জেদের বশে কান্নাকাটি করে ফেলেন। এমন বহু কর্কট রাশির জাতক জাতিকা রয়েছেন, যাঁরা পরিস্থিতি তাঁর নিজের পক্ষে আনতে কেঁদে রাজ্যজয় করে ফেলেন! যদি কোনও সমস্যআকে কেন্দ্র করে আলোচ👍না যুক্তি দিয়ে শুরুও হয়, তাহলে তার সমাধানে এঁরা কান্নাকাটি করে তা জিতে নিতে চান।
কুম্ভ
কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকারা অত্যন্ত বুদ্🅰ধিমান। এঁদের স্বভাব অনেককেই আকৃষ্ট করে। তবে অনেক এমন কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকা রয়েছেন, যাঁদের ভিতরকে বুঝে নেওয়া কঠিন। এঁরা সহজেই কোনও কিছুকে রাগের বশে অপছন্দ করতে শুরু করেন। এঁদের অভিযোগের ঝুলিও কম নয়। প্রত্যাশার জিনিস না পেলে এঁরা কান্নাকাটি জুড়ে দেন।
মীন
মীন রাশির এমন বহু জাতক জাতিকা রয়েছেন, যাঁরা আকাশকুসুম ভাবনাকে খুবই প্রশ্রয় দেন। বহু কিছু নিয়ে এঁদের ঘ্যানঘ্যান করার বাতিক থেকে যায়। কোনও কিছু এঁদের মনের মতো না হ♔লে, কান্নাকাটি করে তাঁরা তা হাসিল করার চেষ্টা করেন।
সিংহ
সহজে কোনও কিছুই পছন্দ হয় না সিংহ রাশির জাতক জাতিকাদের। এঁদের প্রত্যাশার পারদ কার্যত গগনচুম্বী। চিরকালই এঁরা আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকতে ভালোবাসেন। যদি এঁরা দেখꦿেন , যে তাঁদে💝র কাঙ্খিত ভালোবাসা অন্য কেউ কেড়ে নিচ্ছেন, বা তা হাতছাড়া হচ্ছে, তাহলে কান্নার মাধ্যমে তা জয় করে নিতে বহু সিংহরাশির জাতক জাতিকা পছন্দ করেন।
তুলা
অন্যদের সমানুভূতি পেলে এঁরা আর কিছু চান না! বলছে জ্যোতিষমত। আর এমন বহু তুলা রাশির জাতক জাতিকা রয়েছেন, যাঁরা সহানুভূতি আদায়ের জন্য প্রবল কান্নাকাটি ক🎐রে থাকেন। বহু তুলা রাশির জ🅠াতক জাতিকা অন্যের থেকে সাহায্য আদায়ে উদগ্রীব হয়ে থাকেন। আর তাতেই বাজিমাত করতে কান্নার আশ্রয় নেন এঁরা।