১। পথচারী: এই মিথ্যুক! তুমি তো অন্ধ নও। তুমি অন🌠্ধ সেজে ভিক্ষা করছ কেন🎃?
ভিক্ষুক: ঠিকই ধর🌄েছেন স্যার। যে অন্ধ সে আজ ছুটিতে গিয়েছে। তার জায়গায় আমার ড🎃িউটি পড়েছে। আসলে আমি বোবা।
(আরও পড়ুন: রবিবার দুপুর দুপཧুর পড়ে নিন মনভালো করা ৫ জোক🦄স, ছুটির মজা দ্বিগুণ বেড়ে যাবে)
২। অফিসে শ্যামলবাবুর প্রথম দিন।
বস: আমাদের অফিসে একটি ব্যাপারে আমরা খুবই গুরুত্ব দিই, তা হল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। তুমি নিশ্চয়ই🐲 আমার ঘরে ঢোকার আগে পাপোশে জুত𝓀ো পাপোশে মুছে ঢুকেছ?
শ্যামলবাবু: অবশ্যই স্যার।
বꦏস: আর একটি ব্যাপারে আমরা আরও বেশি কঠোরꦇ। তা হল সততা। দরজার বাইরে কোনও পাপোশ নেই!
(আরও পড়ুন: আজ কাজের চাপ আছে? তার মধ্যেও কিন্তু হাসতে হবে! পড়ে নিনꦐ দিনের সেরা ৫ জোকস)
৩। পর✃ীক্ষার হল থেকে এক ছেলে স্যারের অনুমতি নিয়ে টয়লেটে গেল। টয়লেটে আগেই একটা বই রাখা ছিল, প্রশ্নের উত্তর বার করে পড়ে আসতে আসতে অনেক ক্ষণ দেরি হয়ে গেল। ফিরে আসতেই স্যার কষে ধমক লাগালেন।
-কী ব্যাপার꧟, টয়লেট থেকে ⭕আসতে এতক্ষণ লাগল কেন? আর কেউ যাবে না নাকি?
-না স্যার, ওরা ভালো করেই পড়াশোনা করে এসেছে।
(আরও পড়ুন: সপ্তাহ🦩 শেষের মুখে, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জ✤োকস, উইকেন্ডের মজা আর একটু বাড়ুক)
৪। পরিসংখ্যান কতই না বিস্ময়কর কাজের! কীভাবে, জানো? আচ্ছা, শোনো তাহলে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, পৃথিবীতে প্রতিবছর কুমিররা চার কোটি ২০ লাখ ডিম পাড়ে। এগুলোর মধ্যে কেবল দুই ভাগের এক ভাগ ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। এসব বাচ্চার চার ভাগের তিন ভাগই আবার জন্মের প্রথম ৩ꦍ৬ দিনে শিকারি😼 প্রাণীর হাতে মারা পড়ে। বাকিগুলোর মধ্যে শতকরা পাঁচ ভাগ কেবল এক বছর বেঁচে থাকে। এবার নিশ্চয়ই স্বীকার করবে, পরিসংখ্যান কতই না বিস্ময়কর!
আরে! এখানে বিস্ময়ের কী আছে?
দূর, তুমি এখনো ব্যাপারটা ধরতে পারোনি। পরিসংখ্যানไ না থাকলে বুঝতে, কী হতো। তোমার পশ্চাদ্দেশটা এখন কুমিরের ওপরই রাখতে হতো।
(আরও পড়ুন: মাসের প্রথম দিন হ༒াসতেই হবে, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, আর 🐻হাসুন প্রাণভরে)
৫। – মা পরীরা কি উড়তে পারে ?
– পারে।
– কাল সন্ধ্যায় বাবা ছোটমাসিকে বলছিল, ‘তুমি একটা পরী’। ছোটমাসি তা হলে ওড়𒁃ে না কেন?
– উড়বে, আজই, এখনি!