শেষ হয়েও হচ্ছে না শেষ। ইতিমধ্যেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO-র তরফে কোভিড সম্পর্কে জানানো হয়েছে, এখন থেকে এই রোগটি আর বিশ্ব স্বাস্থ্য জরুরি অবস্থার অন্তর্ভূক্ত নয়। কিন্তু তার পরেও কি কোভিড সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে? মোটেই তা নয়। বরং কোভিড থাকবে। কমে যাবে তার ভয়াবহতা। এমনই বলেছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু এই সব আশার বাণীর মধ🧸্যেই নতুন করে চিনে বাড়ছে করোন♛ার প্রকোপ।
কী দেখা যাচ্ছে সেখানে? চিনে প্রতি সপ্তাহে ৬ কোটির বেশি মানুষ আবার নতুন করে আক্রান্ত হচ্ছেন এই ভাইরাসে। ইতিমধ্যেই চিনে ‘জিরো কোভিড পলিসি’ নেওয়া🐟 হয়েছে। তারই ফলে এই ঘটনা ঘটছে কি না, তা নিয়েও সন্দেহ রয়েছে অনেকের মনে।
তবে শুধুমাত্র চিনেই নয়, এর পাশাপাশি আমেরিকাতেও বাড়ছে কোভিড সংক্রমণের পরিমাণ। এবং সে দেশেও চিকিৎসকরা কিছুটা উদ্বেগের মধ্যে বর☂্তဣমান পরিস্থিতি নিয়ে।
(আরও পড়ুন: ৭ ফুটের রড ঢুকে গিয়েছি💞ল বুক-মাথা ভেদ করে, তারপরেও কোন মন্ত্রে ফিরল জীবন)
জানা গিয়েছে, এই দুই দেশেই করোনার XBB ওমিক্রনের কোনও সাব ভ্যারিয়েন্ট সংক্রমণ ছড়াচ♍্ছে। আর সেটিই এখনও টিকা দিয়ে পুরোপুরি প্রতিহত করা যাচ্ছে না।
তবে এই মধ্যে আশার কথাও বলেছেন বিজ্ঞানীরা। আমেরিকায় এই রোগে অনেকে আক্রান্ত হলেও, তার ভয়াবহতা তুলনায় কম বলেই জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। চিনের সূত্রেও একই কথা বলা হয়েছে। বলা হয়েছে, সেখানে মূলত বয়স্করাই এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁরা ভুগবেন কম। আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতালে ভর্তিও হতে হবে না বিশেষ কাউকে। আর এবার এই সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হারꦅও থাকবে কম। এমনই বলছেন চিনের চিকিৎসকরা। তবে তাঁরা এটাও বলছেন, এই রোগের সংক্রমণ বাড়বে। সেটি ধরে নেওয়াই ভালো।
(আরও পড়ুন: ভুল পদ্ধতিতে লাগানো হল স্য✱ালাইনের ক্যানুলা! প্রাণ বাঁচাতে হাত কাটা গ💮েল মহিলার)
করোনা সংক্রমণ এবং তা থেকে পাওয়া স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ শক্তিই আগামী দিনে করোনাকে আরওᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ বেশি করে আটকাতে কাজে লাগবে বলেই মত অনেকের। চিনে অনেকের মধ্যেই সেই স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ শক্তির অভাব আছে, সেই কারণেই আবার সেই দেশে এই রোগটির বাড়বাড়ন্ত হচ্ছে বলেও মনে করছেন কেউ কেউ।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন H꧒T App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউ🉐নলোড করার লিঙ্ক