সাত ফুট লম্বা লোহার রড। এমনিতে বড় বড় বিল্ডিং তৈরির কাজকর্ম যেখানে চলে, সেখানে এগুলির দেখা হামেশাই মেলে। কিন্তু সেই লোহার রডই যে বড় বিপদ𒐪ের কারণ হয়ে দাঁড়াবে, তা কে ভেবেছিল! কন্স্ট্রাকশানের কাজ করছিলেন বেশ কয়েকজন কর্মী। তার মধ্যে হঠাৎই একজন অসাবধানে পা ফসকে পড়ে যান নিচে। আর ঠিক তাঁর নিচেই ছিল সেই সাত ফুট লম্বা লোহার রড। রডটিও নিমেষে গেঁথে যায় তার শরীরে। বুকের পাঁজর ভেদ করে ঢুকে বেরিয়ে আসে গলার কাছ দিয়ে। তারপর দ্বিতীয় দফায় থুতনির নিচ দিয়ে ঢুকে মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসে। সম্প্রতি এমনই এক নৃশংস ঘটনাটি ঘটে গিয়েছে দক্ষিণ চিনের চংকুইংয়ে। প্রত্যক্ষদর্শীদের কথায়, ওই মুহূর্তেই লোকটিকে একটি কাঠের তক্তার উপর এনে শোয়ানো হয়।
আরও পড়ুন: অফিসে সব ঠিকঠাক, তবু রোজ বাড়ি ফিরে মন খারাপ হয়! সমস্যাটা অন্🌼য কোথাও না তো
আরও পড়ুন: ঘুমের ঘাটতি হচ্ছে, অথচ বু𒐪🌼ঝতেই পারছেন না? এই ৫ লক্ষণ এড়িয়ে যাচ্ছেন না তো
সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, সাত ফুট লম্বা রডটি এমনই ভয়ঙ্কর অবস্থায় ছিল যে তা বার করাও রীতিমতো দুঃসাধ্য কাজ। এই দিকে রডটি বার না করলে প্রাণসংশয় হতে পারে ওই ব্যক্তির। এমনকি রডের দৈর্ঘ্যের জন্য তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়াও মুশকিল। কꩵারণ কোনওভাবে অ্যাম্বুলেন্সে তোলাও সম্ভব হচ্ছিল না। শেষ দমকলকর্মীদের সাহায্য নিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তাদের সাহায্যে ওই রড কাটা হয়। পড়লে আশ্চর্য লাগতে পারে, ওই ঘটনা সত্ত্বেও প্রাণে বেঁচে যান কর্মীটি। শেষে দমকলকর্মী ও প্যারামেডিক্যাল কর্মীদের সাহায্যে রড কেটে ছোট করা সম্ভব হয়।মেশিন দিয়ে রড কাটার সময় তা গরম হয়ে যাওয়ার প্রভূত আশঙ্কা থাকে। তাতে ওই ব্যক্তির আরও ক্ষতি হতে পারত। র়ড যাতে গরম 𒉰না হয়, তাই জলের ব্যবস্থাও রাখা হয়।
অবশেষে রড কাটা হলে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তꦆু কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা জানা যায়নি এখনও। কর্মীদের কাজ করার সময় কোনও নিরাপত্তার ব্যবস্থা ছিল না কেন, সে নিয়েও কোনও উত্তর মেলেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, গোটা ঘটনাটি নিয়ে এখনও তদন্ত চলছে। তদন্ত হলেই বোঝা যাবে, কেন এই ঘটনাটি ঘটেছে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন H𝓀T App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক