পুজোয় শুধু আনন্দে মেতে থাকলে হবে ন🐬া,♛ তার সঙ্গে মাথায় রাখতে হবে শারীরিক সুস্থতার কথাও। পুজোর আগে পরপর নিম্নচাপ, তার ওপর পুজোর সময়ও বৃষ্টির পূর্বাভাস, সবকিছু মিলিয়েই মোটামুটি পুজোর সঙ্গে যে বর্ষা তাল মিলিয়ে থাকবে, তা বলা খুব একটা অনুচিত হবে না। আর এখানেই তৈরি হবে সমস্যা।
পুজোয় বৃষ্টি মানে যে শুধুমাত্র আনন্দ মাটি হয়ে যাওয়া তা নয়, একটানা বৃষ্টি মানেই ডেঙ্গি হওয়ার প্রবণতা বেড়ে যাওয়া। এমনিতেই কিছুদিন যাবত টানা বৃষ্টিতে বেশ কিছু স্থানে জল জমতে দেখা গেছে, যার ফলে ডেঙ্গি বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে পুজোয়। তাই পুজোয় আনন্দ করার পাশাপাশি জেনে নিতে হবে নিজেকে ডেঙ্গি থেকে দূরে রাখꦛার টিপস গুলিও।
অতিরিক্ত জল খাওয়া: পুজোয় সারাদিন মোটামুটি বাইরেই কেটে যায়, তাই বারবার বাথরুমে 🧜যাওয়ার ভয়ে অনেকেই জল খেতে চান না। কিন্তু জল বেশি না খেলেই শরীর হয়ে যাবে ডিহাইড্রেটেড, যার ফলে ডেঙ্গি হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যাবে বহুগুণ। তাই সব সময় এক বোতল জল সঙ্গে রাখতেই হবে।
(আরও পড়ুন: পুজোয় জমা হওয়া রাশি রꦚাশ🤡ি ফুল ফেলে না দিয়ে বানিয়ে নিন ধূপ! কমবে পরিবেশ দূষণ)
ঢাকা জামা কাপড় পড়ুন: পুজো মানেই ফ্যাশন, তাহলে শরীরের অযত্ন করলে কিন্তু হবে না। তাই পুজোয় চ🎃েষ্টা করুন ঢাকা জামা কাপড় পড়তে। ছোট ছোট শিশুদেরও সুতির ঢাকা পোশাক পরান, বিশেষ করে রাতে। এতে অনেকটা সুরক্ষিত থাকা যাবে।
মশা বিরোধী ক্রিম: ছোট ছোট শিশুরা প♛ুজোর সময় এদিক ওদিক ছুটে বেড়ায়, তাই বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে শিশুদের হাতে পায়ে ভালো করে মশা বিরোধী ক্রিম মাখিয়ে দিন। এতে কিছুটা হলেও সুরক্ষিত রাখা যাবে তাদের।
নোংরা জিনিস সরিয়ে ফেলুন: পুজোয় যতই ব্যস্ত থাকুন না কেন বাড়ির আশেপাশে যদি নোংরা জমা জল দেখতে পান তাহলে সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করে ফেলুন। এতে শুধু আপনি সুরক্ষিত থাকবেন তা নয়, আপনার পাশꦛাপাশি সকলেই সুরক্ষিত থাকবে।
মশারি ব্যবহার করুন: রাতে যত দেরি করেই বাড়ি ফিরুন না কেন, অবশ্যই মশারি টাঙিয়ে তবে💖ই শুতে যাবেন। যদি মনে হয় বাড়িতে এসে ক্লান্তির কারণে মশারি টাঙাতে ভালো লাগবে না, তাহলে বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগেই এই কাজটি সেরে ফেলুন। এতে কষ্ট কম হবে আবার সুরক্ষিতও থাকতে পারবেন আপনি।
(আরও পড়ুন: ‘পুরোনো সেই দিনের কথা’ ঝবলছে সুরুচি সংঘ, মুখ্যমꦿন্ত্রী𓆏র থিম সংয়েও ‘পুরাতনী’ ছোঁয়া)
প্রয়োজনীয় ওষুধ: পুজোর সময় প্রায় বেশিরভাগ দোকান বন্ধ থাকে তাই আগেভাগে ওআরএস, জ্বরের ওষুধ বা যাবতীয🍌় প্রয়োজনীয় ওষুধ ঘরে রেখে দিন। হঠাৎ করে যদি কেউ অসুস্থ হয়েও পড়েন, সে ক্ষেত্রেও যেন তাঁর চিকিৎস🌄া বাড়িতেই করা যায় সেটি নিশ্চিত করুন আগে থেকেই।