১। এক ব্যক্তি হোটেলে ꦛখেতে বসে বিরক্ত হয়ে বেয়ারাকে ডাক♊লেন।
ব্যক্তি: এই যে, শোন এ কী খাবার দিয়েছো?
বেয়ারা: কেন স্যার! কোনও গোলমাল হয়েছে?
ব্যক্তি: গোলমা𝕴ল মানে ! আরে 💯এ খাবার তো একেবারে গাধার খাদ্যের অযোগ্য!
বেয়ারা: গাধার যোগ্য খাদ্য তো এই হোটেল♈ে পাবেন না স্যার । আপনাকে না দিতে পাবার জন্য দুঃখিত।
(আরও পড়ুন: হাসতে হাসতে কাটিয়ে ফেলুন সব চাপ! সকাল সকাল✤ পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, ♒থাকুন মজায়)
২। সাইকিয়াট্রি ওয়ার্ডে, এক রোগী বিছানায় বসে আছেন তো আছেনই। হাত দুটি দিয়ে বেডের রেলিঙ ধরে আছেন।🎉 অনেক চেষ্টার পরও নার্সরা তাঁকে সরাতে পারলেন না।
রাউন্ডের সময় ডা⛎ক্তার বললেন, ‘আপনি এভাবে বসে আছেন কেন?’
রোগী বললেন🏅, ‘আমি তো ড্রাইভার! তাই গাড়িতে বসে আছি।’
ডাক্তার বললেন, ‘তাই নাকি🌊? তাহলে🍸 গাড়ি চালান না কেন?’
রোগীর জবাব, ‘আরে পাগল, আপনি কোন দেশে আছেন? জানেন না, দেশে হরতাল চলছে। গাড়ি চালা🍸লেই আগুন!’
(আরও পড়ুন: অনেক দিন প্রাণভরে হাসেননি, কারণ পড়া হয়নি জোকস! আজই পড়ুন দিনের ✃সেরা ৫)
৩। কারখানায় আগুন লেগেছে। জলদি আগুন নেভাতে না পারলে সর্বনাশ হয়ে যাবে। কারখানার🌄 মালিক খবর দিলেন দমকলকর্মীদের।
চটজলদি হাজির হল দমকল বাহিনী। কারখানার সামনের ছোট গলিটার দুপাশের দোকানগুলো ভেঙে, সদর দরজা গুঁড়িয়ে দিয়ে, দেয়াল ভেঙে সোজা অগ্নিকুণ্ডের স্থলে গিয়ে থামল গাড়ি! প্রচণ্ড ঝাঁকুনি খেয়ে গাড়ির পিছনে রাখা জলের ট্যাংকটা ছিটকে গিয়ে পড়ল আগ⭕ুনে। ব্যস, নিভল আগুন।
দমকলকর্মীদের তৎপরতা দেখে ভীষণ খুশি কারখানা মালিক। তিনি দমকল বাহিনীর প্রধানের হাতে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার তুলে দিলেন। জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই টাকা দিয়ে আপনারা কꦆী করবেন বলুন তো?’
♍দমকল বাহিনীর 🐈প্রধান: প্রথমেই গাড়ির ব্রেকটা ঠিক করাব!
(আরও পড়ুন: উইকেন্ডে হাসি কিন্𝄹তু মাস্ট! 💯পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, আর শনিবার সকাল হোক মজার)
৪। প্রচণ্ড দুর্যোগের সময় এক নাবিক জাহাজের সর্দারের জীব❀ন বাঁচাল।
সর্দার: ওহে, তুমি আমার জীবন বাঁচিয়েছ। বলো, কীভাবে তোমাকে আমি পুরস্কৃত কর🌳তে পারি?
নাবিক: সর্দার, আপন𝔍ি যদি ব্যাপারটি গোপন রাখ𝐆েন, সেটাই আমার পুরস্কার।
সর্দার: কেন?
নাবিক: কারণ, আমি আপনার প্🦂রাণ বাঁচিয়েছি, তা জানতে পারলে অন্য নাবিকেরা আমার প্রাণ নিয়ে নেবে!
(আরও পড়ুন: রবিবারে হাসতে হবে কিন্তু! পড়ুন দিন🉐ের সেরা ৫ জোকস, ছুটির দিন আরও একটু মজার হোক)
৫। এক দুর্দান্ত ফাস্ট বোলারের সামনে কোনো ব্যাটসম্যানই টিকতে পারছিল না। সাত নম্বর ব্যাটসম্যান মাঠের দিকে যাওয়ার সময় প্যাভিলিয়নের গেট দিয়ে বেরিয়ে আবার গেটটাকে আটকাতে যাচ্ছিল, তখন ভিড়ের ভেতর থেকে একজনের জোর গলার ಞমন্তব্য, খামোখা কষ্ট করছেন কেন দাদা? একটু পরেই তো ফিরবেন, তখন না হয় আটকে দেবেন!