ভারতে ঢুকে পড়েছে মাঙ্কিপক্স। ইতিমধ্যেইꩲ একাধিক মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে এই পক্সের জীবাণু। ফলে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসক🧸রা।
কিন্তু একই সময়ে আবার বাড়ছে চিকেনপক্সে আক্রান্তের সংখ্যাও। চিকিৎসকরা বলছেন, বর্ষার ভেজা আবহাওয়ায় এই পক্সের আশঙ্কা বাড়ছে। দুই ধরনের পক্সের মধ্যেই বেশি কিছু সামঞ্জস্য রয়েছে। তাহলে কোন পক্স আক্রান্ত হয়েছেন, তা বোঝার উপায় কী? কী কী লক্ষণ দেখলে তখনই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন? (আরও পড়ুন: মাঙ্কিপক্স নিয়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা WHO-র, কী কী বিষয়ে বদল আসতে চলেছে এর ফলে)
মাঙ্কিপক্স নাকি চিকেনপক্স?
পার্থক্য ১: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাঙ্কিপক্সের সঙ্গে চিকেনপক্সের থেকে স্মলপক্সের মিল বেশি। যদিও স্মলপক্স🍬ে এখন আর কেউ আক্রান্ত হন না। এই রোগটির জীবাণু অবলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এই দুইয়ের মধ্যে মিল রয়েছে। তবে স্মলপক্সের তুলনায় মাঙ্কিপক্সের ভয়াবহতা অনেক কম।
পার্থক্য ২: মাঙ্কিপক্সের ক্ষেত্রে গায়ে গোটা বেরোনোর দিন চারেক আগে থেকে জ্বর, মথাব্যথা, গলাব্যথা, কাশির মতো উপসর্গ দেখা যায়। এছাড়া গায়ের নানা জায়গায় লিম্ফনোডও বাড়তে পারে। এঘুলি চিকেনপক্সের ক্ষেত্র সচরাচর দেখা যা🌼য় না।
পার্থক্য ৩: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাঙ্কিপক্স🔯ে গায়ে যে গোটাগুলি বেরো🉐য়, সেগুলির মাপ চিকেনপক্সের গোটার থেকে বড় হয়।
পার্থক্য ৪: মাঙ্কিপক্সের ক্ষেত্রে ꧑হাতের তালু বা পায়ের পাতাতে♔ও গোটা বেরোতে পারে। কিন্তু চিকেনপক্সের ক্ষেত্রে তা খুব একটা দেখা যায় না।
পার্থক্য ৫: চ๊িকেনপক্সের ক্ষেত্রে গোটা বেরোনোর পরিমাণ ৭ থেকে ৮ দিনের মাথায় ক𒉰মতে শুরু করে। কিন্তু মাঙ্কিপক্সের ক্ষেত্রে তা হয় না। তার পরেও বেরোতে পারে।
পার্থক্য ৬: চিকেনপক্সের ক্♋ষেত্রে গোটাগুলি তরলে ভর্তি হয় এবং চুলকায়। কিন্তু মাঙ্কিপক্সের ক্ষেত্রে গোটাগুলি মোটেও চুলকায় না। (আরও প
এছাড়াও চিকিৎসকরা বলছেন, যাঁদের জন্ম ১৯৮০ সালের আগে এবং যাঁদের স্মলপক্সের টিকা নেওয়া আছে, তাঁদের ক্ষেত্💙রে মাঙ্কিপক্সের আশঙ্কা কম। কারণ এই দুই ধরনের পক্সের জন্য যে জীবাণু দায়ী, তাদের ধরন কিছুটা একরকমের। ফলে স্মলপক্সের টিকা নেওয়া থাকলে মাঙ্কিপক্সে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা অনেকটাই কমে যেতে পারে।