বারো বছরের এক কিশোরীকে বিভিন্ন জায়গায় সাতজন মিলে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল। এই ঘটনায় রাজস্থানের কেলওয়াড়া🎃 থানায় একটি গণধর্ষণের অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ঘটনায় সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
পুলিশ সূত্রে জা⛄না গিয়েছে, নির্যাতিতা মেয়েটি গত ৪ জানুয়ারি থেকে নিখোঁজ ছিল। পরে তার বাবা পুলিশের কাছে নিখোঁজের অভিযোগ দায়ের করেন। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে মেয়েটিকে শেষবার দেখা গিয়েছিল উদয়পুর বাস স্ট্যান্ডে। তড়িঘড়ি পুলিশ মেয়েটির খোঁজ করতে শুরু করে। পরে পুলিশ মেয়েটিকে উদ্ধার করে। পরে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে জবানবন্দি দিয়েছে ওই নাবালিকা। তার অভিযোগ, গত ৪ জানুয়ারি একজন পরিচিতের সঙ্গে দেখা করতে উদয়পুরে গিয়েছিল। সেখানে অটোতে ফেরার সময় চালক তাকে মিথ্যা প্রলোভন দেখিয়ে একটি ধর্মশালায় নিয়ে গিয়ে যেখানে সে তাকে ধর্ষণ করে। পরে আরও কয়েকজন তাকে দু'দিন ধরে তাকে ধর্ষ♎ণ করে বলে অভিযোগ। এরপর কোনওভাবে মেয়েটি ধর্মশালা থেকে বেরিয়ে আসলে অন্য কয়েকজন তাকে মাওলির কাছে নিয়ে বারবার ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ।
মেয়েটির দাবি, বিভিন্ন জায়গায় একাধিক লোক তাকে যৌন হেনস্থা করেছে। এই গণ🌸ধর্ষণ মামলায় সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। অভিযুক্তদের মধ্যে একজন সড়কপথ বিভাগের সরকারি কর্মচারী বলে জানা গিয়েছে। পুলিশ অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করার পাশাপাশি এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে। অন্যদিকে, রাজস্থানে⛦র ডিজিপি উমেশ মিশ্র যৌন নির্যাতনের মামলা প্রসঙ্গে মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েছেন। ধর্ষণের ৪১ শতাংশ মামলা মিথ্যা। ডিজিপি দাবি করেছেন, ধর্ষণের ক্ষেত্রে রাজস্থান ভারতে প্রথম স্থানে নেই, মধ্যপ্রদেশ প্রথম স্থানে রয়েছে।