ভারতমালা প্রকল্পের অধীনে একটি নতুন💫 গ্রিনফিল্ড এক্সপ্রেসওয়ে পেতে চলেছে রাজ্য। এই এক্সপ্রেসওয়েটি পশ্চিমবঙ্গ, বিহার এবং উত্তরপ্রদেশকে যুক্ত করবে। এই এক্সপ্রেসওয়ের দৈর্ঘ্য হবে ৫২০ কিলোমিটার। যা উত্তরপ্রদেশের গোরখপুর থেকে পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়ি পর্যন্൲ত বিস্তৃত থাকবে। এই এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে গোরখপুর থেকে শিলিগুড়ি পর্যন্ত পৌঁছনো যাবে মাত্র ৬ ঘণ্টায়। এই এক্সপ্রেসওয়ের সবচেয়ে বেশি অংশ থাকবে বিহারে। ২০২৫ সালের মধ্যে এই এক্সপ্রেসওয়ে তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে।
এই এ🔯ক্সপ্রেসওয়ে তৈরির জন্য✃ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে সমীক্ষার কাজ। এই রাস্তা তৈরি হলে পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশ, বিহার ও নেপালের মানুষের জন্য উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে দিল্লি ও উত্তরাখণ্ডে যাতায়াত করা আরও সহজ হবে। নেপালের সীমান্তের কাছে তৈরি হওয়া এই এক্সপ্রেসওয়েটি কৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে। এর ফলে গোরখপুর থেকে শিলিগুড়ি আর😼ও কম সময়ে পৌঁছনো সম্ভব হবে। বিহারের ৮টি জেলার মধ্য দিয়ে যাবে এই এক্সপ্রেসওয়ে। এগুলি হল পূর্ব চম্পারণ, পশ্চিম চম্পারণ, শেওহর, সীতামারহি, মধুবনি, সুপল, আরারিয়া এবং কিষাণগঞ্জ। পশ্চিমবঙ্গে এনএইচ ২৭-এর সমান্তরালে তৈরি হবে এই এক্সপ্রেসওয়ে।
জানা গিয়েছে, এই এক্সপ্রেসওয়ে জনবহুল এলাকার মধ্য দিয়ে যাবে না। গ্রিনফিল্ড এক্সপ্রেসওয়ে হওয়ায় এই রাস্তার দু'পাশে গাছ-গাছালি থাকবে। অর্থাৎ চালকরা রাস্তার দু'ধারে সবুজ দেখতে পাবেন। বিহারে এই এক্সপ্রেসের দৈর্ঘ্য হবে ৪১৬.২ কিলোমিটার। উত্তরপ্রদেশে ৮৪.৪ কিমি এবং পশ্চিমবঙ্গে ১৮.৯৭ কিমি দৈর্ঘ্য হবে এই রাস্তার। তবে অন্যান্য রাস্তার তুলনায় এই রাস্তায় প্রবেশ বা বাইরে বেরোনোর পয়েন্ট অনেক কম থাকবে। অর্থাৎ, একবারꦍ এক্সপ্রেসওয়েতে উঠলে, একটি বড় শহরে আসার পরেই꧃ এই রাস্তা থেকে বাইরে বেরোনো বা প্রবেশ করা যাবে। জানা গিয়েছে, এই রাস্তায় থাকবে অন্যান্য রাস্তার তুলনায় অনেক কম।