লেখিকা ন্যান্সি ক্র্যাম্পটন ব্রফি ফের সংবাদের শিরোনামে। তবে এবার আর তাঁর লেখা 'হাউ টু মার্ডার ইওর হাসবেন্ড' নিয়ে নয়,তার জায়গায় তিনি শ🧸িরোনাম কেড়ღেছেন খোদ নিজের স্বামীর হত্যাকারী হিসাবে সাব্যস্ত হয়ে। বলা হচ্ছে ঠাণ্ডা মাথায় ন্যান্সি নিজের স্বামীকে হত্যা করেছেন। আর তা আদালতে প্রমাণিত হতেই আর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁর সাজা ঘোষণা করা হবে।
৬২ বছর বয়সী শেফ ড্যান ব্রফির মৃত্যুতে প্রথম থেকেই সন্দেহের তালিকায় ছিলেন স্ত্রী লেখিকা ন্যান্সি ক্র্য়াম্পটন ব্রফি। ওরেগোন কালিনারি ইনস্টিটিউটে তিনি কর্মরত ছিলেন। যেদিন ড্যানের মৃত্যু হয়, সেদিন সেখানের বহু তথ্য প্রমাণ বলে দিচ্ছিল ঘটনার নেপথ্যে রয়েছেন তাঁর ৭১ বছর বয়সী স্ত্রী ন্যান্সি। যদিও ন্যান্সি নিজে এই কথা স্বীকার করতে চাইছিলেন না। ন্যান্সি যখনই এই বিষয়ে আদালতে বলতে উঠছিলেন তখনই যেন তিনি কোনও ঘোরের মধ্যে রয়েছেন, এমন একটা ভাবের মধ্যে ছিলেন। বারবার বলেছেন, তিনি মনে করতে পারছেন না স্বামীকে গুলি করার ঘটনা। অথচ যে বন্দুক থেকে গুলি করা হয়েছিল সেই বন্দুক বহু দিন ধরে ছিল নিখোঁজ, জানা যায় তার ব্যারেল 'ইবে' থেকে অনলাইনে কিনেছিলেন ন্যান্সি ক্র্যাম্পটন ব্রফি। আর এই নিয়েই গত ৪ বছর ধরে চলেছে আইনি লড়াই। তবে গত কয়েকদিনে এই ঠাণ্ডা মাথায় খুনের নানান ঘটনা পরতে পরতে উঠে আসতে থাকে। যা কার্যত ঘটনাক্রমকে উপসংহারের দিকে ঠেলে দেয়। সঠিক মাত্রায় ফ✤াইবার রাখুন ডায়েটে! দীর্ঘায়ু পেতে ও সুস্থ থাকতে কিছু টিপস
উল্লেখ্য, ২০১১ সালে ব্রফির লেখা 'হাউ টু মার্ডার ইওর হাসবেন্ড' প্রকাশ্যে এসেছিল। এরপর💖 সেই লেখা নিয়ে বিস্তর তুলকালাম চলেছে। এরপর খোদ লেখিকা ব্রফিকে নিয়েই ঘটে যায় বড়সড় কাণ্ড। তাঁর স্বামী ড্যানের হত্যার দায়ে তাঁকে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হয়। বহু কাঠখড় পোড়ার পর জানা যায় খোদ ন্যান্সিই দায়ী এই হত্যাকাণ্ডের জন্য। জানা গিয়েছে বহু মূল্য টাকার বন্ধক বাজারে ছিল ন্যান্সি ক্র্যা💝ম্পটন ব্রফির। আর তার দেনার জেরেই স্বামীর বীমার টাকা পেতে ন্যান্সি ক্যাম্পটন এই কাজ করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। এবার অপেক্ষা তাঁর শাস্তির।