হাসিনা সরকারের কড়া পদক্ষেপেও বাংলাদেশে থামছে না সংখ্যালঘুদের উপর হিংসা। জানা গিয়েছে, রবিবার বিকেলে টেকনাফের কাটাখালিতে মুসলিম ও বৌ🍒দ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে অন൩্তত ৮ জন জখম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। একটি তুচ্ছ বিষয় নিয়ে তোফায়েল আহমেদ নামক এক মুসলিম যুবক ও উমঙ্গী চাকমাসহ কয়েকজন চাকমা যুবকের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা হয়। উভয় পক্ষই এই সংঘর্ষের জন্য একে অপরকে দায়ী করে।
প্রসঙ্গত, দুর্গাপুজোর অষ্টমী থেকেই বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দুদের উপর হামলার ঘটনা ঘটে আসছে। কুমিল্লার এক দুর্গামণ্ডপে কোরান শরিফ পাওয়াকে কেন্দ্র করে হিংসার আগুন ছড়ায় গোটা দেশে। কুমিল্লা ছাড়াও চাঁদপুর, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, বান্দরবান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং মৌলভীবাজারের বিভিন্ন এলাকায় বেশ কয়েকটি পূজার স্থান ভাঙচুর করা হয়েছে। রংপুরের পীরগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় ৬৬টি হিন্দু বাড়িতে ভাঙচুর চালানো হয়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় অন্তত ২০টি বাড়ি। বহু ম🔯ানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। নোয়াখালির একটি ইসকন মন্দিরেও হামলা চালানো হয়। হিংসার ঘটনায় দেশজুড়ে 🐼৭ জনের মৃত্যু হয়।
হিন্দুদের ওপর হামলার ঘটনায় বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অন্তত ৭১টি মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ছড়ানোর অভিযোগে প্রায় ৪৫০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ সত্ত্বেও বাংলাদেশের ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলির মধ্যে চরম উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। টেকনাফের সাম্প🤡্রতিক🍌 ঘটনা এর উদাহরণ।