প্রধানমন্ত্রীশেখ হাসিনা ১৫জুন এক অনুষ্ঠানে জনগণনা সপ্তাহের উদ্বোধন করেন। সর্বশেষ ২০১১ সালে জনগণনা হয়। এর ১১ বছরের বেশি সময় পর হতে চলা এই জনগণনা পরিচালনা করবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। খবর বাংলাদেশ সংবাদমাধ্যম সূত্রে। আগামী ১৫ থেকে ২১ জুন এই জনগণনা সপ্তাহ চলবে।বাংলাদেশ সরকারের পরিকল্পনা দফতরের প্রতিমন্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, দেশর জন্য সঠিক পরিকল্পলা গ্রহণ করতে হলে নাগরিকদের সম্পর্কে সঠিক তথ্য সরকারের কাছে থাকা খুবই জরুরি। সেই কথা মাথায় রেথেই সরকার এই বারের জনগণনাকে পুরোপুরি ডিজিটাল পদ্ধতিতে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই বিষয়ে গণসচেতনতা তৈরির সমস্ত পদক্ষেপ আগেই নেওয়া হয়েছে।সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর এই জনগণনায় থাকছে মোট ৩৫টি প্রশ্ন। গণনাকারী ট্যাব ব্যবহার করে মানুষের কাছ থেকে এই প্রশ্নগুলির উত্তর নেবেন। গৃহহীন ও অসহায় মানুষের তথ্য সংগ্রহের জন্য ইতিমধ্যে শহর ও গ্রাম উভয় ক্ষেত্রেই প্রায় ২,০০০ নিদিষ্ট জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়া, অনাবাসী বাংলাদেশীদের কাছ থেকেও মৌলিক তথ্য সংগ্রহ করা হবে।সরকারের তরফে জানানো হয়েছে আগামী তিন মাসের মধ্যে প্রাথমিক প্রতিবেদন দেওয়া হবে।বাংলাদেশে প্রথম জনগণনা হয় ১৯৭৪ সালে। সর্বশেষ অর্থাৎ পঞ্চম জনগণনা হয় ২০১১ সালে।