বুধবার ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের বাজেট পেশ করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতরামন। বাজেটে মূলধনী খাতে বরাদ্দ করা হল মোট ১০ লক্ষ কোটি টাকা। যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৩৩ শতাংশ বাড়ল। নির্মলা এদিনের ভাষণে বলেন, জাতীয় উৎপাদনের (জিডিপি) তিন শতাংশ এবার ব্যয় করা হবে মূলধনী খাতে। এই নিয়ে পরপর তিন💎 বছরেই মূলধনী খাতে বরাদ্দ বাড়াল কেন্দ্র।
গত বছর এই বরাদ্দের পরিমাণ ছিল সাড়ে🅘 সাত লাখ কোটি টাকা। এই বছর তা বেড়ে দাঁড়াল ১০ লাখ কোটি। এবারের বাজেটে মূলধনী খাতে ব্যয় বাড়তে পারে সম্ভাবনার কথা আগেই ভেবেছিলেন অর্থনীতির বিশেষজ্ঞরা। নির্মলার ভাষণে সেই সম্ভাবনাই সত্যি হল।
মূলধ💜নী খাতে বরাদ্দ অর্থ সারা দেশের পরিকাঠামো খাতে খরচ করা হয়। এছাড়াও বিদ্যুৎ উৎপাদন থেকে কৃষির উন্নয়নও এই খাতের বরাদ্দের মাধ্যমে হয়। সেই বরাদ্দের ♈পরিমাণ বাড়ায় বাড়তে পারে কর্মসংস্থান, এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের।
এদিন মুলার প্রতিষ্ঠাতা সিইও প্রখর পান্ডে জানান, মূলধনী খাতে ব্যয় বাড়ুক, এমন একটা আশাই করছিল দেশের অধিকাংশ ব্যবসায়ী। জিডিপির তিন শতাংশ এই খাতে বরাদ্দ হওয়ায় শুধুই প🅠রিকাঠামো উন্নত হবে তা নয়, বরং বাড়বে কর্মসংস্থান। ইতিমধ্যেই বাজারে এই বাজেটের ইতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। শক্তি উৎপাদনকারী ও পরিকাঠামো নির্মাণকারী সংস্থাগুলির শেয়ারদর বাড়তে শুরু করেছে।
এমকে গ্লোবাল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিসেসের প্রধান অর্থনীতিবিদ মাধবী অরোরা জানাচ্ছেন, ২০২৩-২৪ বাজেটে আর্থিক বরাদ্দ অনেকটাই বাড়ানো হয়েছে। অর্থনীতিতে জোয়ার আনতে সরকারি🦩 বরাদ্দের পরিমাণ সর্বোচ্চ করা হয়েছে। তবে এর পাশাপাশি মধ্যমেয়াদি আর্থিক স্থিতিশীলতার ইঙ্গিতও রয়েছে এবারের বাজেটে। তাঁর কথায়, কোভিডের আগের বছরগুলির প্রায় তিনগুণ বেড়েছ𒅌ে মূলধনী খাতে ব্যয়। এতে বেকারত্ব কমবে বলে আশা মাধবীর। পাশাপাশি জিডিপির উন্নয়ন নিয়ে আশাবাদী তিনি।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এꦛবার HT App বাংলায়💎।