দিল্লির বেড়ে চলা দুষণ। পরিস্থিতি একেবারে ভয়াবহ। এবার নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে খোলসা করেছিল কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। এবার তারই পরিপ্রেক্ষিত সরাসরি দায়িত্ববোধ নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিয়েছে শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এনভি রামানা এবার এই প্রসঙ্গে স্পষ্টতই জানিয়েছেন, একটা দায়িত্ববোধ থাকা খুব দরকার। সব কিছু বিচার ব্যবস্থা করতে পারে না। প্রধান বিচারপতির প্রশ্ন, কেন দেওয়ালির ১০ দিন পরেও বাজি ফুটেছে? এদিকে দেশের শীর্ষ আদালত জানিয়েছে, ফসলের নাড়া পোড়ানোর জেরে দুষণ হচ্ছে বলে কৃষকদের দোষারোপ করা হচ্ছে অথচ বাজি নিষিদ্ধ হওয়ার পরেও তা ক্রমাগত ফাটানো হচ্ছে। এখানেই কার্যত প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন ম🦂হলে, এর দায় কে নেবে? প্রচ্ছন্নভাবে সাধারণ মানুষের সেই প্রশ্নটাই🔯 এদিন তুলে ধরেছে দেশের শীর্ষ আদালত।
সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বলেন, অন্য যে কোনও কিছুর তুলনায় টেলিভিশনে যে বিতর্ক হচ্ছে তাতে দুষণ বেশি ছড়ায়। প্রসঙ্গের বাইরে গিয়ে সকলেই নিজেদের অ্যাজেন্ডা আর বক্তব্য টেনে আনার চেষ্টা করেন এই ধরনের বিতর্কসভায়। আদালতের স্পষ্ট কথা, পাঁচ তারা, সাততারা হোটেলে বসে বলা হচ্ছে কীভাবেꦜ ফসলের নাড়া জ্বালিয়ে কৃষকরা দুষণ ছড়াচ্ছেন। কখনও কী ভেবে দেখেছেন জমি থেকে তাঁদের কত আয় হয়? বাজি নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তার পরেও সেগুলি কীভাবে ফাটানো হয়? এটা কেন এড়িয়ে যাচ্ছি আমরা? তবে সার্বিক পরিস্থিত🦂িতে দুষণ রোধে বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কেও কোর্টকে জানিয়েছে দিল্লি সরকার। এর পাশাপাশি তারা জানিয়েছে, দুষণ রোধে কেন্দ্র যা প্রস্তাব করেছিল তার ৯০ শতাংশ পালন করা হয়েছে।