জামিন পেলেন চন্দ্র🅰বাবু নাইডু। অন্ধ্রপ্রদেশ হাইকোর্ট থেকে জাম✃িন পেয়েছেন তিনি। স্কিল ডেভেলপমেন্ট মামলায় অবশেষে জামিন পেলেন অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্য়মন্ত্রী। খবর সংবাদ সংস্থা এএনআই সূত্রে। প্রসঙ্গত ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত অন্তর্বর্তী জামিনে ছিলেন তেলেগু দেশম পার্টির প্রধান। এবার নিয়মিত জামিন পেলেন তিনি। সেক্ষেত্রে সম্ভবত তার আর ওই দিন সংশোধনাগারে যাওয়ার দরকার নেই বলে মনে করছে অভিজ্ঞ মহল।
প্রসঙ্গত গত ৩১ অক্💛টোবর হাইকোর্ট চার সপ্তাহের জন্য় অন্তর্বর্তী জামিন দিয়েছিল অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে। কার্যত মেডিক্যাল গ্রাউন্ডে তাকে জামিন দেওয়া হয়েছিল। এবার রেগুলার বেল পেলেন তিনি। প্রসঙ্গত সেই ১০ সেপ্টেম্বর থেকে রাজামুন্দ্রি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে ছিলেন তিনি। 👍সিআইডি গ্রেফতার করেছিল তাকে। স্কিল ডেভেলপমেন্ট কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়েছিল তার। এরপর তাকে গ্রেফতার করা হয়। কোটি কোটি টাকা কেলেঙ্কারির সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল তার।
এদিকে চলতি বছরের মার্চ মাসে সিআইডি ৩৩০০ কোটি টাকার কেলেঙ্কারির তদন্ত শুরু করেছিল। এরপরই চন্দ্রবাবু নাইডুর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে। এদিকে তদন্তে নেমে ইন্ডিয়ানജ রেলওয়ে ট্রাফিক সার্ভিসের এক প্রাক্তন অফিসারকে সমন পাঠানো হয়। তিনি ২০১৬ সালে APSSDC -এর সিইও ছিলেন তিনি। আর সেই আধিকারিকের বিরুদ্ধেই সমন জারি করা হয় বলে খবর।
প্রসঙ্গত এই APSSDC ২০১৬ সালে তৈরি করা হয়েছিল। চন্দ্রবাবু নাইডুর জমানায় তৈরি করা হয়েছিল 💝এই কমিটি। এই কমিটির মাধ্য়মে রাজ্যের বেকার যুবক যুবতীদের কর্মসংস্থানের জন্য় দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল বলে খবর। কিন্তু তার আড়ালেই নানা রকম অনিয়ম করা হয়েছে বলে অভিযোগ। আর সেই অভিযোগের তদন্তে নেমেই গ্রেফতার করা হয় চন্দ্রবাবু নাইডুকে।
গত ৯ সেপ্টেম্বর ভোরে তে𒁏লুগু দেশম পার্টির সভাপতি তথা অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুকে গ্রেফতার করেছিল নান্দিয়াল রেঞ্জের পুলিশ। নান্দিয়াল রেঞ্জের ডিআইজি রঘুরামি রেড্ডি এবং ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)-এর আধিকারিক সহ পুলিশের একটি বিশাল দল চন্দ্রবাবুকে হেফাজতে নিয়েছিল সেদিন। চন্দ্রবাবুকে গ্রেফতার করতে ভোররাত ৩টে নাগাদ হানা দিয়েছিল পুলিশ। পরে সকাল ৬টা নাগাদ তাঁকে হেফাজতে নিয়েছিল পুলিশ। জানা যায়, অন্ধ্রপ্রদেশ স্কিল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় চন্দ্রবাবু নাইডুকে।
ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ৫০(১)(২)-এর অধী💦নে জারি করা নোটিশ অনুসারে, পুলিশ চন্দ্রবাবু নাইডুর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির বিভিন্ন ধারার অধীনে মামলা করা হয়েছিল। তাছাড়া তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৮৮-এর অধীনেও মামলা 𓃲রুজু করা হয় তাঁর নামে। সংবাদমাধ্য়মের প্রতিবেদনে তেমনটাই জানা গিয়েছিল।