চিনের বিজ্ঞানীরা এবার নতুন গবেষণায়। এমন একটা মারণ ভাইরাসের সন্ধান পেয়েছেন তাঁরা যে তাতে দেখা যাচ্ছে ১০০ শতাংশ ক্ষেত্𓆉রে ইঁদুরের মৃত্যু হয়। GX_P2V নামে একটি রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। bioRxiv নামে একটা ম্য়াগাজিনে এই রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে এই ধরনের ভাইরাস ইঁদুরের মস্তিস্কে বাসা বাঁধে। এরপর সেই ইঁদুরের মধ্য়ে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে। ক্রমেই অলস হয়ে প🃏ড়ে ইঁদুরগুলো। এরপর তাদের চোখ ক্রমশ সাদা হয়ে যায়। একসময় নেতিয়ে পড়ে। সংক্রামিত হওয়ার আটদিনের মধ্যে মৃত্যু হয় সেই ইঁদুরগুলোর।
এদিকে এভাবে একের পর এক ইঁদুরের মৃত্যুকে ঘিরে উদ্বেগও 🔜ছড়িয়েছে।
ইঁদুরের শরীরগুলো পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে ভাইরাসগুলি প্রথমে ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। এরপর সেগুলি হাড়, ✱চোখ, ট্রাকিয়া, ব্রেনকে সংক্রামিত করে ফেলে। এমনক📖ী সংক্রমণ এমন জায়গায় চলে যায় যে পশুদের মেরে ফেলে এই ভাইরাস।
বেজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মতে, এই ভাইরাস অনেকটা Sars-CoV2 -এর সঙ্গে মিল রয়েছে। কোভিডের আগে প্যাঙ্꧂গোলিনের শরীরে এই ভাইরাসের সন্ধান মিলেছিল। বিশেষজ্ঞরা সেই সময় জানিয়েছিলেন, করোনার মতো এই ভাইরাস ইঁদুরের দেহে প্রবেশ করছে। এটা ইঁদুরকে একেবারে শেষ করে দেয়।
কিন্তু এটা শেষ পর্যন্ত মানুষকে কতটা কাবু করে স💝েটাই দেখার। এদিকে এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, অনলাইনে এই রিপোর্ট সামনে আসার পরেই এনিয়ে ব্যপক উদ্বেগ তৈরি হয়। তবে লন্ডনের জেনেটিকস ইনস্টিটিউটের এপিডেমিওলোজি বিশেষজ্ঞ ফ্রান্সসোয়িস বালোক্স কার্যত গবেষকদেক একহাত নিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, বিজ্ঞানগতভাবে পুরো যুক্তিহীন ব্যাপার।
তিনি বলেন, একটা ভাইরাস দিয়ে ইঁদুরের উপর প্রয়োগ করার মধ্য়ে কোনও যুক্তি দেখি না। এই ধরনের কাজ কতটা ভুল হতে পারে সে🦂টাও দেখার। তিনি লিখেছেন এক্স হ্যান্ডেলে। আর ডাঃ জেনাড্ডি গ্লিনস্কি স্ট▨্যানফোর্ডের একটি অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর জানিয়েছেন, এই ধরনের পাগলামো খুব দেরি হয়ে যাওয়ার আগে বন্ধ হওয়া দরকার।