করোনাভাইরাসের আক্রান্তদের চিকিৎসার সুবিধার্থে শুক্রবার চালু হল স্বাস্থ্য বিমা 'করোনা কবচ'। ইনরিওরেন্স রেগুলেটরি ও ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার (আইআরডিএআই) তরফে জানানো হয়েছে, মোট ৩০ টি বি𒀰মা সংস্থার থেকে সেই বিমা কেনা যাবে। পাশাপাশি ‘করোনা রক্ষক’ পলিসিও খুব শীঘ্রই বাজারে আসবে বলে জানিয়েছে বিমার নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
একনজরে দেখে নিন বিমা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য -
বিমার অঙ্ক : 'করোনা কবচ' পলিসিতে ন্যূনত🔯ম বিমার অঙ্ক ৫০,০০০ টা☂কা এবং সর্বাধিক ৫০০,০০০ টাকা। ৫০,০০০-এর গুণিতকে বিমা করানো যাবে।
কারা বিমা করতে পারবেন : ব্যক্তিগত এবং পারিবার🎉িক বিমা (ফ্যামিলౠি ফ্লোটার সিস্টেম) করা যাবে।
বিমার আওতায় কোন কোন ক্ষেত্রে টাকা মিলবে?
করোনার অস্তিত্ব পাওয়া গেলে চিকিꦏৎসার খরচের পুরো টাকা পাওয়া যাবে। ক্ষতিপূরণের ভিত্তিতে সেই টাকা দেওয়া হবে। পাশাপাশি দৈনিক টাকা পাওয়ার বিকল্প রয়েছে। সেক্ষেত্রে বিমাকৃত করোনা আক্রান্তরা সর্বাধিক ১৫ দিন বিমা কৃত অঙ্কের ০.৫ শতাংশ (রোজ) টাকা পাবেন।
শুধু করোনা-ভিত্তিক পলিসি হলেও কোভিড-১৯-সহ অন্যান্য কো-মরবিডটি চিকিৎসার খরচও সেই বিমার আওতায় আসবে।পলিসির আওতায় হাসপাতালে ভরতি হওয়ার আগের ১৫ দিন এবং হাসপাতালে ভরতি হওয়ার ৩০ দিন পর্যন্ত চিকিৎসার খরচ মিলবে। পাশাপাশি, হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার অ্যাম্বুলেꦦন্সের খরচ হিসেবে ২,০০০ টাকা দেওয়া হবে।
'করোনা কবচ' বিমার আওতায় সরকার নির্ধারিত করোনা চিক💛িৎসার যে কোনও প্রতিষ্ঠানই হাসপাতাল হিসেবে বিবেচিত হবে।
বাড়িতে চিকিৎসার খরচ : কোনও বিমাকৃত ব্যক্তি যদি করোনায়ಞ আক্রান্ত হয়ে বাড়িতেই চিকিৎসা করেন, তাহলে ১৪ দিন পর্যন্ত চিকিৎসার খরচ মিলবে।&nbs💦p;
বিমার মেয়াদ : ওয়েটিং পিরিয়ড-সহ সাড়ে তিন মাস, সাড়ে ছ'মাস এবং সাড়ে ন'মাসের ম🍸েয়াদে বিমার সুযোগ মিলবে।
ওয়েটিং পিরিয়ড : বিমার আওতায় আসার আগে ১৫ দিন অপেক্ষা করতে হবে।
কারা বিমা করতে পারবেন?
১৮ বছর থেকে ৬৫ বছর পর্যন্ত বিমা কেনা যাবে। সঙ্গী, বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি এবং নির্ভরশীল ছেলেমেয়েদেরཧ জন্যও এই বিমা কিনতে পারবেন। তবে সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বয়স ২৫-এর বেশি হতে পারবে না।
প্রিমিয়াম : একবারই টাকা দিতে 🃏হবে। ক্যাশলেস মোডেও বিমার যাবতীয় সুবিধা পাওয়া যাবে🌱।