ইতিমধ্যে দুটি দেশীয় সংস্থা এন-৯৫ মাস🧸্ক শুরু করেছে। দৈনন্দিন গড়ে ৫০,০𒅌০০ মাস্ক তৈরি হচ্ছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে তা দ্বিগুণ হবে বলে আশা প্রকাশ করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।
আরও পড়ুন : এমার্জেন্সি ঘোষণা হবে, র🧸াস্তায় আর্মি নামবে-সব ভুয়ো খবর, সাফ জানাল ভারতীয় সেনা
করোনাভাইরাসের প্রকোপের পর থেকেই বাজারে এন-৯৫ মাস্কের জন্য রীতিমতো হাহাকা♍র পড়েছে। কিন্তু অধিকাংশ দোকানেই শেষ হ🌱য়ে গিয়েছে সেই মাস্ক। বিভিন্ন হাসপাতালেও মাস্কের অভাব নিয়ে একটি মহল থেকে অভিযোগ উঠছিল। যদিও কেন্দ্র জানিয়েছে, হাসপাতালগুলির কাছে ১১.৯৫ লাখ মাস্ক আছে। গত দু'দিনে আরও পাঁচ লাখ মাস্ক দেওয়া হয়েছে। আজ আরও ১.৪ লাখ মাস্ক দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন : COVID 19 চিকিৎসার জন্য প্রতিটি জেল♛ায় আলাদা হাসপাতাল ব্যবহার করবে রাজ্য
একইসঙ্গে যে বিশেষ পোশাক পড়ে চিকিৎসকরা করোনায় আক্রান্তদের দেখভাল করেন, দেশের হাসপাতালগুলির কাছে তা ৩.৩৪ লাখ রয়েছে। আগামী ৪ এপ্রিলের মধ্যে অনুদান হিসেবে বিদেশ থেকে আরও তিন লাখ পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইক্যুপমেন্ট (ꦗপিপিই) মিলবে। এছাড়াও ১১ টি দেশীয় সংস্থাকে পিপিই বানানোর ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। তাদের মোট ২১ লাখ সুরক্ষাবরণী তৈরির বরাত দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। আপাতত প্রতিদিন যেখানে ৬,০০০-৭,০০০ পিপিই হাতে মিলছে, এপ্রিলের মাঝে তা বেড়ে দাঁড়াবে ১৫,০০০। এরইমধ্যে আজ আরও একটি দেশীয় সংস্থা পিপিই তৈরির অনুমোদন পেয়েছে। ফলে সবমিলিয়ে পাঁচ লাখ পিপিইয়ের বরাত দেওয়া হয়েছে বলে দাবি কেন্দ্রের।
আরও পড়ুন : রিপোর্ট🐽 আসার আগেই পিজিতে মৃত্যু সন্দেহভাজন করো🦂না রোগীর
পাশাপাশি করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসায় দেশে পর্যাপ্ত সংখ্যা ভেন্টিলেটর আছে কিনা, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এই অবস্থায় কেন্দ্র আগেই জানিয়েছিল, বাড়তি ভেন্টিলেটর কেনা হবে। আজ স্বাꦏস্থ্য মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, 'আগামী দু'মাসে ভারত ই🐬লেকট্রনিকস লিমিটেডকে ৩০,০০০ ভেন্টিলেটর দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় সংস্থার সঙ্গে মিলিতভাবে তারা কাজ করবে। অটোমোবাইল নির্মাণকারী সংস্থাদের ভেন্টিলেটর তৈরির কথা বলা হয়েছে। একমাসের মধ্যে ১০,০০০ ভেন্টিলেটর তৈরির বরাত দেওয়া হয়েছে নয়ডার আগভা হেলথকেয়ারকে। এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই তা আসতে শুরু করবে।'