Lockdown 2.0: বিশে এপ্রিল থেকে কোন কোন ক্ষেত্রে ছাড় মিলতে পারে, জানাল কেন্দ্র
2 মিনিটে পড়ুন Updated: 15 Apr 2020, 11:38 AM ISTকৃষি ও গ্রামীণ অর্থ🍃নীতির কথা মাথায় রেখে কয়েকটি ক্ষেত্রকে ছাড় দেওয়া হবে। জানিয়েছে কেন্দ্র।
কৃষি ও গ্রামীণ অর্থ🍃নীতির কথা মাথায় রেখে কয়েকটি ক্ষেত্রকে ছাড় দেওয়া হবে। জানিয়েছে কেন্দ্র।
আগামী কয়েকদিন কড়া হাতে লকডাউন পালন করা হবে। সেই সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট শর্তগুলি পূরণ কꦐরলে আগামী ২০ এপ্রিল থেকে কয়েকট🅘ি ক্ষেত্রে লকডাউন শিথিলের পথে হাঁটা হবে বলে জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেইমতো বুধবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের বিস্তারিত নির্দেশিকা জারি করা হল।
আরও পড়ুন : লকডাউনে ব্যর্থ হওয়ায় মমতাকে বরখাস্ত করꦜা উচিত, কড়া প্রতিক্রিয়া 🔴ধনখড়ের
নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, কৃষি ও কৃষি সম্পর্কিত বিভিন্ন কাজ যাতে পুরো সচল থাকে ও সর্বাধিক ক্ষমতায় যাতে গ্রামীণ অর্থনীতি সচল থাকতে পারে, সেজন্য কয়েকটি ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ শিথিল🌟 করার পরিকল্পনা রয়েছে।
আরও পড়ুন : কোনও নির্দিষ💖্ট এলাকায় টানা ২৮ দিন করোনা আক্রান্তের হদিশ না প𒁃াওয়ার অর্থ কী?
কৃষি ও🐼 হর্টিকালচার সংক্রান্ত যাবতীয় কাজে বিধিনিষেধ শিথিল করা হবে। কৃষিজাত বিভিন্ন পণ্য সংগ্রহ, বাজারজাত করার প্রক্রিয়ায় ছাড় দেওয়া হয়েছে। এগ্রিকালচারাল প্রোডিউস মার্কেট কমিটি (এপিএমসি) পরিচালিত বা রাজ্য সরকার-কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নথিভুক্ত মাণ্ডি চালু থাকবে। কীটনাশক, সার, বীজ তৈরি, সরবরাহ, বিক্রি করা যাবে। সামুদ্রিক ও পুকুরের জলে মৎস্যচাষ, দুধ-দুগ্ধজাত সামগ্রী সরবরাহ, পোলট্রি ও গৃহপালিত পশু চাষে সরবরাহ-সহ প্রাণীসম্পদ জাতীয় কাজে ছাড়পত্র দেওয়া হবে। চা, কফি, রাবার চাষেও অনুমতি দেওয়ার কথা জানিয়েছে কেন্দ্র।
আরও পড়ুন : ভাইরাস আক্রান্তের খোঁজ পেতে এবার গুগল ও অ্যাপল-🌠এর যৌথ উদ্যোগ
একইভাবে গ্রামীণ অর্থনীতি সচল রাখতে ওই এলাকার বিভিন্ন কলকারখানা, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্প, সড়ক নির্মাণ, সেচ প্রকল্প, আবাসন ও শিল্প প্রকল্প, মনরেগার অধীনে কাজ (১০০ দিনের কা♓জ), জলসেচ ও জল সংরক্ষণ কাজ এবং সেখানকার সাধারণ পরিষেবা কেন্দ্রগুলিকে ছাড়পত্র দেওয়া হবে। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, 'এইসব কাজের ফলে ভিনরাজ্যের পরিযায়ী শ্রমিক-সহ গ্রামীণ শ্রমিকদের কাজের সুযোগ তৈরি হবে।'
আরও পড়ুন : COVID-19 Updates: শ্রমিকদের জন্য কোনও ট্র𓆉েন 🌳চালাবে না রেল, বর্ধিত লকডাউনে বাতিল হবে ৩৯ লাখ টিকিট
বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল ও রফতানিজাত দ্রব্য উৎপাদনকারী শিল্পগুলিকেও কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে। সামাজিক দূরত্বের বিধি মেনে ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেট ও টাউনশিপগুলিও সচল থাকতে পারবে। অত্যাবশ্যক পণ্য 𝓡ও তথ্যপ্রযুক্তির হার্ডওয়্যার উৎপাদনেও ছাড় দেওয়া হবে। পাশাপাশি কয়লা, খনিজ ও তেল উৎপাদনেও সায় দেবে কেন্দ্র। নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, 'এই পদক্ষেপের মাধ্যমে শিল্প ও উৎপাদন ক্﷽ষেত্রে পুনরুজ্জীবন ঘটবে। যা কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করবে।'
আরও পড়ুন : সমস্ত ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক উড🌌়ান পরিষেবা বন্ধ থাকবে। শুধুমাত্র নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু ক্ষেত্র ও কিছু
রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (আরবিআই), এটিএম, সেবি নির্ধারিত মূলধন ও ঋণ বাজার এবং বিমা সংস্থাও সচল থাকবে। যাতে শিল্পক্ষেত্রে প🌠র্যাপ্ত অর্থের জোগান নিশ্চিত করা যায়, সেজন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে। বিভিন্ন ই-কর্মাস সংস্থা, তথ্য প্রযুক্তি, তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর পরিষেবা, সরকারি কাজের জন্য ডেটা ও কল সেন্টার, অনলাইন শিক্ষা ও দূরশিক্ষারও সচল রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। শুধু অত্যাবশ্যকীয় নয়, সব ধরনের পণ্য পরিবহনের অনুমতি দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছে কেন্দ্র।
নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, 'সংক্ষিপ্তভাবে বলতে গেলে, গ্রামীণ, কৃষি উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের জন্য অর্থনীতির যে ক্ষেত্রগুলি প্রয়োজন, পরিবর্তিত নির্দে⛦শিকায় সেগুলি সচল রাখার উপর জোর দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে দেশে করোনা সংক্রমণ রুখতে যে এলাকাগুলিতে সুরক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেখানে তা বজায় রাখতে হবে।'