একেবারে হাড়হিম করা কাণ্ড! রানিপোখরি থানার অন্তর্গত দেরাদুনের নাগাঘের এলাকায় এক পুরোহিত তার পরিবারের পাঁচ সদܫস্যকে ছুরি দিয়ে গলার নলি কেটে খুন করেছে বলে অভিযোগ। পুলিশ ইতিমধ্যেই ৪৫ বছর বয়সী ওই পুরোহিতকে গ্রেফতার করেছে। ওই পুরোহিত তার মা, স্ত্রী, তিনজন নাবালিকা মেয়েকে নৃশংসভাবে খুন করেছে বলে অভিযোগ।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তের নাম মহেশ তিওয়ারি। সে উত্তরপ্রদেশের বান্দা এলাকার বাসিন্দা।সাত বছর ধরে সে দাদার বাড়িতেই থাকত। এমনটাই জানিয়েছেন, দেরাদুনের পুলি🅠শ সুপার(𒉰গ্রামীণ) কমলেশ উপাধ্যায়।
পুলিশ সূত্🐼রে খবর, সকাল সাতটা নাগাদ ঘটনাটি হয়। প্রতিবেশীরা ওই বাড়ির ভেতর থেকে আর্তনাদও শুনতে পান।
পুলিশ জানিয়েছে, তিওয়ারি পুজোপাঠ নিয়েই ব্যস্ত থাকতেন। তবে অন্য কাজ করার জন্য তার স্ত্রী খুব চাপ দিতেন। এনিয়ে ঝগড়াঝাটিও হত।&n🦩bs꧟p;
দেরাদুনের পুলিশ সুপার দিলীপ সিং কুনওয়ার জানিয়েছেন, সকাল ৭টা নাগাদ পুজো করছিলেন তেওয়ারি। তার সন্তানরা স্কুলে যাওয়ার জন্য় তৈরি হচ্ছিল। সেই সময় রান্নাঘরে একটু সাহায্য করার জন্য় তার স্ত্রী স্বামীকে ডাকতে থাকে। এ☂রপরই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া শুরু হয়ে যায়।
এরপরই রান্নাঘর থেকে ছুরি বের করে স্ত্রীর গলাꦗ কেটে ফেলে ওই পুরোহিত। এরপর একে একে তিন ম🃏েয়ের গলাও কেটে ফেলে। মায়ের গলাও সে ছুরি দিয়ে কেটে খুন করে।
সূত্রের খবর ওই ব্যক্তির দাদা স্পেনে থাকেন। তিনি প্রতি মাসে ১৫-২০ হাজার টাকা করে ভাইকে পাঠাতেন। কিন্তু মহেশ কার্যত বেকার। তবে 𒁏অভিযুক্তের বড় মেয়ে ১৫ বছর বয়সী কৃষ্ণা কাকিমার বাড়িতে যাওয়ায় বেঁ🦹চে গিয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ওই ব্যক্🏅তি একটি অন্তর্মুখী থাকতেন। ২০১২ সালে বাবা মারা যাওয়ার পর থেকে কথায় কথায় রেগে যেত সে।