যৌন নিগ্রহের পরে কাঁচি দিয়ে সারা দেহে এলোপাথারি কোপ। আশঙ্কাজনক অবস্থায় দিল্লির এইমস হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা কষছে বছর বারোর কিশোরী। মঙ্গলবারের ঘটনায় ভারপতীয় দণ্ডবিধির ৩০৭ ধারা এবং পকসো আইনের ৮ নম্বর ধারায় মামলা দায়ের করা হলেও এখনও পর্যন্ত অপরাধীকে ধরা൩ তো দূরস্থান, চিহ্নিতও করতে ব্যর্থ পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, কাছাকাছি এক পোশাক কারখানায় কাজ করেন ওই কিশোরীর বাবা-মা ও দিদি। মঙ্গলবার তাঁরা কাজে চলে যাওয়ার পরে নিজেদের এক কামরার বাসস্থানে একাই ছিল মেয়েটি। সেই সময়🌄 তাকে আক্রমণ করে দুষ্কৃতী। বাড়িটিতে অধিকাংশই কারখানার শ্রমিক ভাড়াটে হিসেবে বসবাস করেন। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলꦏিশ।
পুলিশের যুগ্ম কমিশনার শালিনী সিং জানিয়েছেন, বিকেল ৫.৩০ নাগাদ পুলিশ কন্ট্রোল রুমে ফোন করে ঘটনার কথা জানান কিশোরীর প্রতিবেশীরাই। তাঁদের দাবি, নিজেদের ঘর থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় মেয়েটি🐎কে বেরোতে দেখা যায়। তাকে কেনও প্রশ্ন করার আগেই সংজ্ঞা হারায় মারাত্মক জখম কিশোরী। পুলিশ জানিয়েছে, তার মাথায় গভীর ক্ষ🌌ত ছিল। এ ছাড়া পেট এবং শরীরের অন্যান্য স্থানেও কোপানোর চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে।
ঘরে তল্লাশি করতে ঢুকে চারদিকে রক্ত পড়ে থাকতে দেখেন গোয়েন্দারা। মেঝের উপরে পড়ে ছিল অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা ধারালো কাঁচিটি। ঘরের ভি﷽তরে থাকা সেলাই মেশিল থেকেই কাঁচিটি বের করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দিল্লি পুলিশ।