বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণ পশ্চিম উপকূলে সমুদ্রে ভেঙে পড়ল মার্কিন যুদ্ধ ব♓িমান এফ -১৬। তবে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন পাইলট। তিনি নিরাপদেই সেই যুদ্ধ বিমান থেকে বেরিয়ে পড়েন। দু মাসে এনিয়ে দ্বিতীয়বার এই ধরনের যুদ্ধ 🔜বিমান ভেঙে পড়ার ঘটনা হল। তবে মার্কিন বায়ুসেনার ওই পাইলট শেষ পর্যন্ত বেরিয়ে আসতে পেরেছেন।
মার্কিন ওই পাইলটের পরিচয় জানা যায়নি। তবꦦে তিনি অজ্ঞান হয়ে যাননি। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়। মার্কিন অষ্টম ফাইটার উইংয়ের তরফে বলা হয়েছে, আমেরিকা ও দক্ষিণ কোরিয়ার মিশন একযোগে ওই পাইলটকে উদ্ধারে সচেষ্ট হয়েছিল।
মনে করা হচ্ছে পাইলট বিমানেই বুঝতে পেরেছিলেন সমস্যা কিছু একটা হচ্ছে। এরপরই বিমানটি সমুদ🌸্রে ভেঙে পড়ার আগেই তিনি বিমান ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন। কিন্তু কেন বিমানটি সমুদ্রে ভেঙে🍬 পড়ল তা নিয়ে বিশেষ কিছু জানা যায়নি।
উইং কমান্ডার কর্নেল ম্যাথিউ সি গায়েটকে জানিয়েছেন, কোরিয়ার কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। আমাদের টিমের সদস্যরাও দ্রুত কাজে নেমে পড়েছিলেন। ওই পাইলটকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে🧸ꩲ। এবার আমরা ওই বিমানের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে বের করার উপর মন দেব।
এর আগেও গত ডিসেম্বর মাসে এফ-১৬ বিমান ভেঙে পড়েছিল। সেই সময় রুটিন ট্রেনিং ফ্লাইটের সময় পাইলটের কিছু সমস্যা দেখা দেয়। এরপরই বিমানটি ভেঙে পড়ে। গুনসানের বন্দর শহরের আগেই সমুদ্রে ভেঙে পড়ে বিমান✤টি। তবে তার আগেই পাইলট নেমে পডꦛ়েছিলেন।
তবে আশা🍌র কথা একটাই যে বিমানটি ভেঙে পড়ার আগেই পাইলট দ্রুত বেরিয়ে এসেছিলেন।
এদিকে জানুয়ারির শেষ দিকেই প্রতিবেশী দেশের সামরিক বিমান ভেঙে পড়েছিল ভারতের মাটিতে। বিমানটিতে ১৪ জন যাত্রী ছিল বলে জানা গিয়েছে। জানা গিয়েছিল, সকাল ১১টা নাগাদ দুর্ঘটনাটি ঘটে মিজোরামের লেংপুই বিমানবন্দরে। এদিকে বিমানের যাত্র🐻ীদের মধ্যে ৬ জন আহত হয়েছিলেন বলে জানা গিয়েছে।
মিজোরামের ডিজিপি জ🧸ানিয়েছিলেন, আহতদের লেংপুই হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে একাধিক রিপোর্টে দাবি করা হয়, বি📖মানবন্দরে অবতরণ করতে গিয়ে পিছলে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে বিমানটি। সম্প্রতি মায়ানমারে বিদ্রোহীদের তীব্র আক্রমণের মুখে পড়ে সীমান্ত পার করে ভারতে অনুপ্রবেশ করছে মায়ানমারের সেনা। এর মধ্যে মায়ানমার সেনার ১৮৪ জন সদস্যকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ভারত। তাঁদের কয়েকজনকে উদ্ধার করে দেশে ফেরাতে মিজোরামে এসেছিল সেই বিমানটি।